রাজধানীতে কয়েকটি স্থানে সম্প্রতি বিস্ফোরণের ঘটনায় পুরু দেশ এখন সঙ্কায়। রাজনৈতিক মহলেও পাল্টা পাল্টি বক্তব্য বিনিময় চলছে। কিন্তু ঘটনার সূত্র খুঁজে বেড় করতে পারেনি গোয়েন্দারা। বিস্ফোরণ ঘটার নিশ্চই কোন কারন রয়েছে। সেই কারনটি উদঘটন করা না গেলে সঙ্কা আর সন্দেহ দুটোই থেকে যাবে। ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় বিস্ফোরণ হলেও ঘটনার মিল রয়েছে।আগুন ছড়ায়নি কোথাও এবং ইমারতের কলাম ভেঙ্গে পরেছে। তাহলে কি এমনটাই লক্ষ্য ছিল (যদি কেউ করে থাকে)?
✪ আরও পড়ুন: রাজনীতি:
ইমারত নির্মান কৌশলের ত্রুটির কথা বলেনি কেউ। শুধু গ্যাস হলেও বিস্ফোরণে আগুন ছড়ানোর সম্ভাবনা ছিল! তা হয়নি কারন কলাম বিনষ্ট করাই উদ্দেশ্য ছিল ( যদি কেউ উদ্দেশ্য নিয়ে করে থাকে)? এটি ষড়যন্ত্র নয় দুর্ঘটনা এমন ভাবনাই মাথায় থাকুক তবে, কোন সম্ভাবনাকেই উড়িয়ে দেওয়া যাবেনা। কারন এমন বিস্ফোরণ দেশে আরও হয়েছে। একসাথে ৫০০ জায়গাতেও বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে, সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরিত হয়েছে। তদন্তে একটি উগ্রবাদি দলের সংশ্লিষ্ঠতা পাওয়া গেছে। সরকারের বিরুদ্ধে অপতৎপরতা দেশে রয়েছে! দেশকে অস্থিতিশিল করতে কিছু দল এবং ব্যক্তি বিদেশীদের সহায়তায় চেষ্টাও চালাচ্ছে। ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গেও কেউ কেউ বৈঠক করেছে। রাজনৈতিক ফয়দা নিতে অপচেষ্টার কমতি নেই দেশে এবং সবই চলছে রাজনীতির নামে। তাই কোনভাবেই এই বিস্ফোরণকে অঘটন বলা যাবে না। জড়িতদের (যদি থেকে থাকে) খুঁজে বের করা প্রয়োজন।
“ডিজিটাল বাংলা নিউজ” অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
আর যদি কোন সংশ্লিষ্ঠতার আলামত খুঁজে না পাওয়া যায় তাহলে বিশেষজ্ঞদের দ্বারা বিস্ফোরণের সম্ভব্য কারন গণ-মাধ্যমে প্রচার করা জরুরী। একই সাথে দেশের স্পর্শকাতর জায়গায় এবং গুরুত্বপুর্ন ইমারত নিরাপদ রক্ষা করার ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিৎ। দেশে বিদেশে সরকারের বিরুদ্ধে যেভাবে মিথ্যাচার চলছে। বিস্ফোরণের মত ঘটনা আরও ঘটতে পারে। গোয়েন্দারা আলামত চিহ্নিত করুক আর না’ই করুক সম্ভানাটির কথা উড়িয়ে দিলে ভুল করা হবে।
✪ আরও পড়ুন: রাজনীতি স্বচল থাকবে না….
ডিবিএন/এসডিআর/মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান