দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হতে না হতেই আবারও বাজছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দামামা। ইসি সুত্রে জানা যাচ্ছে মার্চেই হবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। উপজেলা চেয়ারম্যান পদে দলীয় প্রতীক থাকবে না। ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে কে হচ্ছেন প্রার্থী নিয়ে আলোচনা সমালোচনা।
সাধারণত একজন চেয়ারম্যান, একজন ভাইস চেয়ারম্যান ও একজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হয়ে থাকে। বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কয়েকটি ধাপে হয়েছিল। এবারও এমনটি হতে পারে।
কুমিল্লার উপজেলা পরিষদ গুলোতে প্রার্থীদের তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। বিশেষ করে সদ্য ক্ষমতাসীন দল আ’লীগে এই তোড়জোড় বেশি। বিএনপিসহ অন্যান্য দলগুলোর মধ্যে এই আলোচনা নেই বললেই চলে।ইতোমধ্যে প্রার্থীরা তাদের সমর্থক দ্বারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান দিচ্ছেন নিজেদের প্রার্থীতা। কেউ কেউ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। কেউ কেউ দলীয় মনোভাব বুঝার চেষ্টা করছেন।
মুরাদনগর উপজেলায় এখন পর্যন্ত যারা আলোচনায় রয়েছেন তারা হলেন কুমিল্লা উওর জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সদস্য সচিব, মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান মুরাদনগর উপজেলা চেয়ারম্যান ড. আহসানুল আলম সরকার কিশোর, কুমিল্লা উত্তর জেলা আ’লীগের প্রভাবশালী সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ সৈয়দ আবদুল কাইয়ুম খসরু, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মাসুকুল ইসলাম মাসুক, মুরাদনগর উপজেলার ৯ নং কামাল্লা ইউনিয়নের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবু লায়েস খান, মুরাদনগর উপজেলা আ’লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হারুন আল রশীদ, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্র লীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং বর্তমান মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার হাসান চিনু এছাড়াও আরও অনেকের নাম শোনা যাচ্ছে।
আজ ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | হেমন্তকাল | ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি | বিকাল ৪:০২ | শুক্রবার
ডিবিএন/এসই/ মোস্তাফিজুর রহমান বাপ্পি