মহাকাশ গবেষণায় আরও একধাপ এগিয়ে গেলো ইউরোপ। এবার মহাকাশ থেকে বিনাতারে বিদ্যুৎ আনতে চায় ইউরোপ!
চলতি সপ্তাহেই এ বিষয়ে তিন বছর মেয়াদি একটি গবেষণার অনুমোদন দেয়া হতে পারে। গবেষণায় মহাকাশে বৃহৎ কোনো সোলার ফার্ম তৈরি করা যায় কি না সে বিষয় খতিয়ে দেখা হবে। এর চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, কক্ষপথে থাকা বড় বড় স্যাটেলাইটগুলোর মাধ্যমে পাওয়ার স্টেশনের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় কি না, তা দেখা। ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থার পরিচালনা পর্ষদ মঙ্গলবার প্যারিসে এটির প্রধান কার্যালয়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে। বিভিন্ন সংগঠন এবং মহাকাশ সংস্থা যখন এই বিষয়টিতে দৃষ্টি দিয়েছে, কথিত এই সোলারিস উদ্যোগটি তখন বাস্তব পরিকল্পনার ভিত্তি হতে যাচ্ছে।বিবিসি
মহাকাশে সূর্যের আলো ব্যবহার করে উৎপাদিত সৌরবিদ্যুৎ বিনাতারে পৃথিবীতে আনা যায় কিনা তা নিয়ে গবেষণা শুরু করতে যাচ্ছে ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থা (ইএসএ)।
✪ আরও পড়ুন: চাঁদের চারপাশ অতিক্রম করেছে শক্তিশালী আর্টেমিস
চলতি সপ্তাহেই এ বিষয়ে তিন বছর মেয়াদি একটি গবেষণার অনুমোদন দেয়া হতে পারে। গবেষণায় মহাকাশে বৃহৎ কোনো সোলার ফার্ম তৈরি করা যায় কি না সে বিষয় খতিয়ে দেখা হবে। এর চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, কক্ষপথে থাকা বড় বড় স্যাটেলাইটগুলোর মাধ্যমে পাওয়ার স্টেশনের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় কি না, তা দেখা। ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থার পরিচালনা পর্ষদ মঙ্গলবার প্যারিসে এটির প্রধান কার্যালয়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে। বিভিন্ন সংগঠন এবং মহাকাশ সংস্থা যখন এই বিষয়টিতে দৃষ্টি দিয়েছে, কথিত এই সোলারিস উদ্যোগটি তখন বাস্তব পরিকল্পনার ভিত্তি হতে যাচ্ছে।
বিবিসি
ইএসএর ডিরেক্টর জেনারেল জোসেফ অ্যাশবাচার বিবিসিকে বলেন, ‘তিনি বিশ্বাস করেন, মহাকাশ থেকে আসা সৌরশক্তি ভবিষ্যতে শক্তিস্বল্পতার সময়ে বিশাল সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।’
✪ আরও পড়ুন: দুইবার ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর ফের চন্দ্র অভিযানে নাসা
তিনি বলেন, ‘কার্বন প্রশমিত অর্থনীতিতে আমাদের রূপান্তর প্রয়োজন। শক্তি উৎপাদনের উপায়ও বদলে ফেলতে হবে। বিশেষ করে শক্তি উৎপাদন থেকে জীবাশ্ম জ্বালানির বিষয়টি কমিয়ে ফেলতে হবে।’
✪ আরও পড়ুন: চাঁদে যাওয়ার নতুন তারিখ ঘোষণা করল নাসা
/কেএইচএস/