আজ বুধবার থেকে সম্পন্ন হবে ‘জেড’ ক্যাটাগরির শেয়ারে (স্পট মার্কেট ব্যতীত) সেটেলমেন্ট কার্যক্রম টি+৩-তে । গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনার আলোকে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ।
বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরপর দুই বছর নগদ লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত করা হবে। এছাড়া নির্দিষ্ট সময়ে এজিএম করতে ব্যর্থ হলে, ছয় মাস উত্পাদন বন্ধ থাকলে, পরপর দুই বছর পরিচালন লোকসান ও ঋণাত্মক পরিচালন নগদ প্রবাহ এবং পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে সংরক্ষিত আয় বেশি ঋণাত্মক হওয়া কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে।
এছাড়া সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে। ‘জেড’ ক্যাটাগরি নিয়ে কমিশনের আরেক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এই ক্যাটাগরির কোম্পানির উদ্যোক্তা/পরিচালকেরা কমিশনের অনুমোদন ছাড়া কোনো ধরনের ক্রয়-বিক্রয়, হস্তান্তর ও বন্ধকী দিতে পারবে না। এছাড়া ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে যাওয়ার ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে পর্ষদ পুনর্গঠন করতে হবে। এক্ষেত্রে কমিশন এক বা একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেবে।