ঢাকাগামী মানুষের ঢল নেমেছে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটে। করোনা সংক্রমণের মধ্যেই ফেরিতে গাদাগাদি করে হাজার হাজার মানুষ নিজ নিজ কর্মস্থলে ছুটছেন। ফলে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে গেছে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের।
এছাড়া, যাত্রী এবং মোটরসাইকেলের টিকিট বিক্রি করেত ২৮ জন ডেইলি পেমেন্ট অতিরিক্ত লোক নিয়োগ করা হয়েছে। প্রতিদিন এই খাতে আয় হওয়া লাখ লাখ টাকার একটি অংশ ভাগভাটোরা হচ্ছে। দেখার যেন কেউ নেই।
আবার মূল ঘাট থেকেও কিছু স্পিডবোট চলছে এমন অভিযোগের বিষয়ে ইজাদার আশরাফ খান জানিয়েছেন, বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।
এসব ব্যাপারে লৌহজং থানার ওসি আলমগীর হোসাইন বলেন, আমরা চেষ্টা করছি। নিয়মে রাখতে কিন্তু যাত্রীর এতচাপ সামাল দিতে গিয়ে সব নিয়মে আনা যাচ্ছে না।
বিআইডব্লিউটিসির ম্যানেজার সাফায়েত হোসেন বলেন, যাত্রী প্রতি ২৫ টাকা এবং মোটরসাইকেল প্রতি ৭০ টাকা আদায় ঠিক আছে, অতিরিক্ত নয়।তিনি বলেন, শুক্রবার ১০টি ফেরিতে পারাপার চলছে। এখনো টানা ফেরি চলাচল উপযোগী হয়নি। এখনো ঢেউ আছে।
মাওয়া নৌ ফাঁড়ির ইনচার্জ সিরাজুল কবীর বলেন, স্পিডবোট এখন আর চলাচল করছে না। এরই মধ্যে ২টি স্পিডবোট ৪৩টি ট্রলার আটক করা হয়েছে।