সুপার ওভারের রোমাঞ্চে জয় পেলো চিটাগং ভাইকিংস। কাছাকাছি এসেও জয়ের দেখা পেলো না খুলনা টাইটান্স। এ নিয়ে টানা চার ম্যাচ হারল তারা।
আগে ব্যাট করার সুযোগ পেয়ে রুব্বি ফ্রাঙ্কলিঙ্ক এবং ক্যামেরন ডেলপোর্টকে ব্যাটে পাঠায় চিটাগং ভাইকিংস। অপরদিকে বল করতে আসেন জুনায়েদ খান।
প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকান ডেলপোর্ট। দ্বিতীয় বলে ১ রান। তৃতীয় বলে আবারো বাউন্ডারি হাঁকানো রুব্বি ফ্রাঙ্কলিঙ্ক চতুর্থ বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন। পঞ্চম এবং শেষ বলে ১টি করে রান দেন জুনায়েদ।
সুপার ওভারে খুলনার টার্গেট দাঁড়ায় ১২ রান।
জুনায়েদের ওভার ছিল এমন: ৪,১,৪,আউট,১,১।
জবাব দিতে কার্লস ব্রাফেট এবং ডেভিড মালানকে পাঠায় খুলনা। অপরদিকে ব্যাট-প্যাড খুলে বল করতে আসেন রুব্বি ফ্রাঙ্কলিঙ্ক।
ওভারের প্রথম বলে সিঙ্গেল নিলে স্ট্রাইকে যান মালান। এসেই বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। পরের বলে মিড ডিপ উইকেটে বল রেখে দ্রুত দুই রান তুলে নেয় আবারো স্ট্রাইকে আসেন মালান। চতুর্থ বল ব্যাটেই লাগাতে পারেননি মালান। কিপারের হাতে বল রেখে রান নিতে গিয়ে আউট হন ব্রাফেট। পঞ্চম বলে ফুলটসে সজোরে হাঁকিয়েছিলেন পল স্টার্লিং। ওই বলে আসে ২ রান। শেষ বলে জয়ের জন্য খুলনার দরকার ছিল ৩ রান। কিন্তু শেষ বলও ব্যাটে লাগাতে ব্যর্থ হন স্টার্লিং। যদিও একটি রান নিতে সক্ষম হয় তারা। আর ১ রানের জয় পায় চিটাগং।
ফ্রাঙ্কলিঙ্কের ওভার ছিল এমন: ১, ৪, ২, আউট, ২, ১।