বড়পুকুরিয়ার ঘটনা পুরোপুরি পুকুরচুরির ঘটনার মত। লুণ্ঠনকারীদের আমরা দায় মুক্তি দিতে পারি না বলে মন্তব্য করেছেন কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ।
মঙ্গলবার (৩ মার্চ) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)- এর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি অভিযোগ অনুসন্ধান ও
গবেষণা কাউন্সিল বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা চুরির অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, কেবলমাত্র সেখানকার কর্মকর্তা-কর্মচারী নয়, পরিচালনা বোর্ড, পেট্রোবাংলা, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ ব্যর্থ হয়েছে।
দুদকের অভিযোগপত্রে বিসিএমসিএল’র ৭ জন এমডিসহ ২৩ জন অভিযুক্ত।
ক্যাবের কমিশন মনে করে ২৩ জনের সঙ্গে পেট্রোবাংলা, জ্বালানি বিভাগের কর্মকর্তারা অভিযোগভুক্ত হবেন। তারা দায় এড়াতে পারেন না।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বদরুল ইমাম বলেন, পেট্রোবাংলার প্রস্তাব মতে কয়লা সরবরাহের সিস্টেমলস ১.৫ শতাংশ ধরে নিলেও আত্মসাতের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ লাখ ৪৮ হাজার মেট্রিক টন।