একপাশে ১১ বছরের ইতিহাস ফ্যালকন-১, অন্যপাশে ভবিষ্যতের নভোযান স্টারশিপ। মাঝে দাঁড়িয়ে ইলন মাস্ক বলছেন তার স্বপ্নের কথা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তার প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স খুব দ্রুততার সঙ্গেই মহাকাশযানের এই নতুন সংস্করণটি তৈরি করেছে। মাস্ক আরো বলেন, মহাকাশমুখী একটি সভ্যতা হিসেবে নিজেদের দাঁড় করাতে হলে আমাদের যে গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি পেরোতে হবে তা হলো এ মহাকাশ ভ্রমণকে আমাদের স্বাভাবিক উড়োজাহাজে ভ্রমণের পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে।
‘স্টারশিপ’ নামের নতুন মহাকাশযানটি মসৃন স্টিল দিয়ে তৈরি। যানটি প্রায় ডজনখানেক মানুষকে চাঁদে এবং মঙ্গলে নিতে সক্ষম। মাস্কের আন্তঃগ্রহ অভিযানের দৈত্যাকার সিস্টেমটির উচ্চতা ৩৮৭ ফুট যার ওপরের অর্ধেক হচ্ছে এই স্টারশিপ। আর এটি পুনঃব্যবহারযোগ্য।
মাস্কের এই চন্দ্রমিশনটি মূলত নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামের সমান্তরাল যেখানে নাসা ২০২৪ সালে চাদে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
শুক্রবার নাসা একটি বিবৃতিতে জানায়, তারা স্পেসএক্সকে বলেছে কীভাবে চাঁদে অবতরণ করা যায় এবং কীভাবে রকেটকে পুনরায় জ্বালানি প্রতিস্থাপন করা যায় সেই প্রযুক্তি তৈরি করতে। চন্দ্র অভিযানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে এই প্রযুক্তি।
উপস্থিত জনসাধারণকে বললেন, প্রকৃত সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম, একেবারে আবার কমও না। তাই গ্রামটি বরং কিনে ফেলাই ভালো হবে। আমরা ইতোমধ্যেই প্রস্তাবটি দিয়েছি।
তবে, জমির বাজারমূল্যের চেয়ে তিনগুণ দামে গ্রামটি কিনে ফেলার প্রস্তাব দেওয়া হলেও কাঙ্ক্ষিত সাড়া মেলেনি।