একটা সময়ে জাতীয় দলের প্রধান কোচ ছিলেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। এই শ্রীলংকানের অধীনে ২০১৪ সালের জুন থেকে ২০১৭ সালের অক্টোবর পর্যন্ত স্মরণীয় কিছু সাফল্য পায় বাংলাদেশ।
এরপর মাতৃভূমি শ্রীলংকার প্রধান কোচের প্রস্তাব পেয়ে বাংলাদেশের চাকরি ছেড়ে দেন হাথুরুসিংহে। শ্রীলংকার কোচের চাকরি ছেড়ে দিয়ে হাথুরু ফের চলে যান অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের কোচিংয়ে। নিউ সাউথ ওয়েলসের সহকারী কোচ হিসেবেই দায়িত্ব পালন করছিলেন; কিন্তু বাংলাদেশের প্রস্তাব পেয়ে দ্বিতীয় দফায় অস্ট্রেলিয়ার চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফের টাইগারদের কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন হাথুরুসিংহে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নামকরা হাই প্রোফাইল কোচ থাকতে কেন হাথুরুসিংহেকে দ্বিতীয় দফায় নেওয়া হলো?
“ডিজিটাল বাংলা নিউজ” অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, অন্যান্য কোচরা দিন বেইস চুক্তি করতে চায়। কেউই ১২০ থেকে ১৫০ দিনের বেশি দিনের চুক্তি করতে চায় না। হাথুরুসিংহের এমন কোনো শর্ত নেই।
✪ আরও পড়ুন: বাংলাদেশে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে না ইংল্যান্ড
অন্যান্য কোচরা দিন বেইস চুক্তি করতে চায়। কেউই ১২০ থেকে ১৫০ দিনের বেশি দিনের চুক্তি করতে চায় না। হাথুরুসিংহের এমন কোনো শর্ত নেই। বিসিবি সভাপতি আরও বলেন, হাথুরুসিংহে আগে যখন আমাদের এখানে ছিল তখন ছুটি ছাড়া আমাদের হয়েই কাজ করেছে।
অন্যকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে কাজ করেনি। আবার যখন নিউ সাউথ ওয়েলসের কোচ ছিল, সেখানেই কাজ করেছে। তাই আমরা দেখেছি দিন বেইস চুক্তিতে কোচ নিয়োগ দিলে খেলার সময় কোচকে নাও পাওয়া যেতে পারে। এসব দিক বিবেচনা করেই আমরা হাথুরুসিংহেকে নিয়োগ দিয়েছি।
✪ আরও পড়ুন: বিপিএল থেকে অসহায় ঢাকার বিদায়