৩৬০ আউলিয়ার দেশ সিলেট। সিলেটের সবগুলো মাজারে যে পরিমান টাকা উঠে আমার মনে হয়না আলাদা কোন সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে। ৩৬০টি মাজার থেকে ৩৬০ টাকা কি বের হইছে? হযরত শাহজালাল (র.) দরগার ১টা ডেগের টাকা দিয়ে মিনিমাম ৫০০ মানুষকে খাওয়ানো সম্ভব, মাজারের পাতিলে কেন রান্না হচ্ছে না?
হযরত শাহজালাল (র.), তিনি তো এই পাতিল দিয়ে মানুষকেই খাওয়াতেন, সিলেটের এমন বিপদে মাজার কর্তৃপক্ষ কেন এখন রান্না করে ত্রান দিচ্ছে না? টাকার ডেগ আছে তিনটা! মাজারের টাকার ডেগের কোটি কোটি টাকা কই? এত দান খয়রাতের টাকা কি কবরের নীচে গিয়ে জমা হচ্ছে নাকি অলৌকিক ভাবে হাওয়া হয়ে যাচ্ছে ? এখনই যথার্থ সময় টাকাগুলো যথার্থ ভাবে কাজে লাগানোর! সবগুলো মাজারের টাকা বাজেয়াপ্ত করে বন্যার্তদের সহায়তা করা হোক।
বর্তমান পরিস্থিতি তে সিলেটের সকল মাজারের হিসাব নিকাশ জেলা প্রশাসকের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা উচিত।
সাকিব আল হাসান রুবেল
গণমাধ্যম কর্মী, রৌমারী- কুড়িগ্রাম।
[বি.দ্রঃ মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না ও এর জন্য সম্পাদক কোনভাবে দায়ী নন। ]