নির্বাচন এখনো অনেক বাকী কিন্তু রাজনীতিটি শুরু হয়েগেছে। করোনার কারনে সব দলেরই কার্যক্রম বন্ধ ছিল। এখন নেতারা সরব হতে শুরু করেছে। বিরোধী দলের নেতারা কঠিন ভাষায় বক্তব্য দিচ্ছে। জিয়ার লাশ নিয়ে রাজনীতিটি আগেও হয়েছে, এখন নতুন করে আলোচনায় এসেছে। কবরে জিয়ার লাশ নেই সে কথা বি এন পি জানে। মানুষের সহানুভুতি পেতে বিষয়টি গোপন রেখেছে। বি এন পি নির্বাচনে ভুল সিদ্ধান্তের খেসারত দিয়েছে। এখন রাজনীতিতে ফিরতে চায়। কিন্তু হাতে কোন ইস্যু নেই তাই দালাল নিয়োগ দিয়েছে বহু। প্রতিদিন শোস্যাল মিডিয়াতে প্রচারনা চালাচ্ছে অবিরাম। অস্তিত্ত্ব রক্ষার জন্য হলেও বি এন পি’কে নির্বাচনে যেতে হবে এবার। আওয়ামী লীগকে সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এম পি মন্ত্রীরা অনেকেই সুসম্পর্ক রাখেনি এলাকায়। নব্য নেতারা সুবিধা নিয়েছে ত্যগী কর্মীদের আড়াল করে। এখন সময় এসেছে প্রতিশোধ নেওয়ার।যোগ্য প্রার্থী দিতে ব্যর্থ হলে অঘটন ঘটে যেতেও পারে। যতই হুশিয়ারী দেওয়া হউক এবার বিদ্রোহী প্রার্থী হবে বহু। দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চায় কিন্তু প্রার্থী নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে।
কেউ কেউ সরকার বদলের আভাস দিয়েছে কিন্তু তেমন সম্ভাবনা হবে মনে হয়না। যৌক্তিক কোন কারনও নেই। যদি হয় তাহলে আওয়ামী লীগের কারনেই তা হবে।
আজিজুর রহমান প্রিন্স, কলামিস্ট,
টরন্টো, কানাডা।