নিজস্ব প্রতিবেদক, কুমিল্লা জেলাঃ অল্প কিছু দিনের মধ্যে হতে পারে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটি। উপজেলা আওয়ামীলীগের এই কমিটি নিয়ে সবার মধ্যে উত্তেজনার হাওয়া বইতে শুরু করেছে। কে হতে যাচেছ মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি, সাধারন সম্পাদক ও সাংগাঠনিক সম্পাদক। তৃনমূল নেতাকর্মীদের থেকে কিছু সম্ভাব্য সভাপতি, সাধারন সম্পাদক ও সাংগাঠনিক সম্পাদক প্রার্থীর নাম শোনা যাচেছ। সম্ভাব্য প্রার্থীরাও বিভিন্নভাবে জানান দিচ্ছেন প্রার্থিতা। তাই কমিটি কে ঘিরে তৃনমূল নেতৃবৃন্দদের মাঝেও কৌতুহল সৃষ্টি হয়েছে।
সম্ভাব্য সভাপতি প্রার্থীরা হলেন-সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব হারুন আল রশীদ।উপজেলায় সম্ভাব্য সাধারন সম্পাদক প্রার্থীদের মধ্যে আলোচিত মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন ( এফসিএ) মহোদয়ের বিশ্বস্ত রফিকুল ইসলাম সরকার ।তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির আদর্শকে বুকে লালন করে ছাত্র রাজনীতি করছেন ছাএজীবন থেকে,মুরাদনগর উপজেলা ছাএলীগের সংগ্রামী তুখুর ছাত্রনেতা ছিলেন।
বিএনপি জামাত জোট সরকারের আমলে আন্দোলন করতে গিয়ে, আওয়ামী পরিবারের যেসকল নেতা কর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং জেল হাজতে যেতে হয়েছিল এমনকি মাতৃভূমি ত্যাগ করতেও হয়েছিল তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন রফিকুল ইসলাম সরকার । তাই রফিকুল ইসলাম সরকার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক পদ পাওয়ার যোগ্য বলে মনে করেন মুরাদনগর উপজেলার তৃনমূল নেতৃবৃন্দ।
ইতোমধ্যে তৃনমূল নেতৃবৃন্দ থেকে মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদকের অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম শোনা যাচেছ এবংতারা তাদের সমর্থক দ্বারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান দিচ্ছেন নিজেদের প্রার্থীতা। মুরাদনগর উপজেলায় এখন পর্যন্ত যারা আলোচনায় রয়েছেন তাদের মাঝে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সাংগাঠনিকভাবে এগিয়ে রয়েছেন মুরাদনগর উপজেলার সাবেক সফল ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সরকার।
তরুণ প্রজন্মের অংকার, হাজারো নেতা তৈরির কারিগর, মুজিব আদর্শের সৈনিক, ড. শেখ হাসিনার রাজপথের লড়াকু সৈনিক, আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এমপি মহোদয় আস্তাভাজন রফিকুল ইসলাম সরকার।