চলতি বছরের জানুয়ারিতে কোনো বিমানের অর্ডার পায়নি যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এ ধরনের ঘটনা গেল ৬০ বছরের মধ্যে এটাই প্রথম।
এছাড়া গেল মানে মাত্র ১৩টি বিমান গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করেছে বোয়িং। সেভেন থ্রি সেভেন ম্যাক্স মডেলের বিমান নিয়ে চলমান সঙ্কটের কারণে ম্যাক্স মডেলের কোনো বিমান জানুয়ারিতে সরবরাহ করা হয়নি। তবে বোয়িংয়ের দুর্দশার সময়ে ব্যবসাসফল অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। জানুয়ারিতে এয়ারবাস অর্ডার পেয়েছে ২৭৪টি বিমানের। সরবরাহ করেছে ৩১টি বিমান।
১৯৯৭ সালের পর ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ৬৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার লোকসান গুনেছে বোয়িং। সঙ্কটের আগে সারা বিশ্বের ৬০টি এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে বোয়িংয়ের ৩৯০টি বিমান চলাচল করতো, অর্ডার আসতো প্রায় ৫০ হাজার কোটি ডলারের।