গত কয়েক বছর ধরে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করার কারণে গেল দু’বছর ধরে বড় আকারের ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে। মাছের সরবরাহ বেশি থাকায় হাতের নাগালে রয়েছে ইলিশের দামও। তবে মাঝারি ও ছোট ইলিশের যোগান কম থাকায় দাম কিছুটা বেশি বলে জানান ক্রেতারা।
বাকী আর মাত্র হাতেগোনা ক’দিন। ইলিশের বিচরণ ও প্রজনন স্থানযুক্ত নদী ও সাগরে আবার বন্ধ থাকবে মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুদ ও বিক্রি। তাই বেশ হাঁকডাক করেই ইলিশ বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর পাইকারি মাছের আড়তে। দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের ইলিশের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে । বিক্রি হচ্ছে ৭’শ থেকে ৯’শ টাকা কেজি দরে। তবে, পদ্মার ইলিশের সরবরাহ কমে গেছে বলে জানান পাইকাররা।
এদিকে বাজারে বড় আকারের ইলিশের সরবরাহে তুলনামূলক কম না হলেও ঘাটতি রয়েছে ছোট ও মাঝারি আকারের। এতে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ৭’শ থেকে ৯’শ গ্রামের ইলিশ।
অন্যদিকে, বিক্রেতারা জানান, অন্য বছরের তুলনায় এবার ছোট ইলিশ কম তবে এই ছোট আকারের ইলিশের দাম আবার বেশি। অনেকেই বিক্রি বেশির কথা বললেও লোকসান হচ্ছে বলে জানান।
চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আড়ৎগুলোতে প্রায় ৫ মণের বা ৪’শ পিসের এমন একটি ডোল অল্প সময়েই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন বন্ধ থাকবে ইলিশ আহরণ,পরিবহন, মজুদ ও বিক্রি।