মোঃ সদরুল কাদির (শাওন)::
ঐতিহাসিক মেলবর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডকে টেক্কা দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। পূর্বাচলে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থেকে সাইত্রিশ একর জায়গা বুঝে পাওয়ায় নতুন গড়বে ক্রিকেট বোর্ড। দেশের র্সববৃহৎ এই অবকাঠামোর পেছনের কারিগর কিন্তু ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার আন্তরাকিতায় এই মেগা প্রজেক্ট বাস্তবে রুপ নিতে যাচ্ছে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দেখাতে চায় রাজউক ও বিসিবি।
পূর্বাচলের বহুল প্রতিক্ষিত ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি আশার মুখ দেখতে শুরু করেছে। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কাছ থেকে ৩৭ একর জমি দলিলপত্র বুঝে নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মোট ২২৫০ কাঠা জমি যার মূল্য প্রায় ১৪ কোটি টাকা সেটা মাত্র ১০ লক্ষ টাকা প্রতীকী মূল্যে পেয়েছে ক্রিকেট বোর্ড। এখানেই নির্মাণ হবে বিশ্বের বৃহৎ স্টেডিয়ামগুলোর স্থানে করে নেওয়া একটি স্টেডিয়াম। গতকাল রাজউকের তরফে এই তথ্য নিশ্চি করেছে একাত্তর টেলিভিশন।
আগামী দুই বছরের মধ্যে পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ করে ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরের যৌথ আয়োজক হতে চায় বাংলাদেশ। ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিশ্বের অত্যাধুনিক এই স্টেডিয়াম নির্মাণের মহাপরিকল্পনা রয়েছে বিসিবি’র। পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। এ নিয়ে বড় পরিকল্পনা ক্রিকেট বোর্ডের। কিন্তু জমি নিয়ে বেশ জটিলতা ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহায়তায় বেশ দ্রুতই জমি পেয়েছে বিসিবি।
আগামী দুই বছরের মধ্যে পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ করে ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরের যৌথ আয়োজক হতে চায় বাংলাদেশ। ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিশ্বের অত্যাধুনিক এই স্টেডিয়াম নির্মাণের মহাপরিকল্পনা রয়েছে বিসিবি’র। পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। এ নিয়ে বড় পরিকল্পনা ক্রিকেট বোর্ডের। কিন্তু জমি নিয়ে বেশ জটিলতা ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহায়তায় বেশ দ্রুতই জমি পেয়েছে বিসিবি।
বিসিবি থেকে আগেই জানানো হয়েছিল ওই ৩৭ একর জমিতে ৬০ হাজার থেকে ১ রাখ আসন রাখা হবে। এই স্টেডিয়াম হবে বিশ্বমানের। থাকবে অত্যাধুনিক একাডেমি, জিম, সুইমিংপুল, ইনডোর ও আউটডোর মাঠ। এছাড়াও অতিথি দলের নিরাপত্তা আর যানজটের ব্যাপারটি মাথায় রেখে পাঁচতারকা হোটেলও নির্মাণ করবে বিসিবি।
তাছাড়া সেখানে একটা একাডেমি করার পরিকল্পনা আছে, যেখানে সারা বাংলাদেশ থেকে ছেলে-মেয়েরা এসে প্রাকটিস করতে পারে। একলাখ দর্শক ধারণক্ষমতার একটা অত্যাধুনিক স্টেডিয়াম করা হবে, যেখানে আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা থাকবে। সেই সঙ্গে বিশ্বের সেরা স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে জায়গা করে নেবে এই শেখ হাসিনা ক্রিকেট স্টেডিয়াম। বিশ্বের সেরা মাঠগুলোতে যেসব সুবিধা দেখা যায় সে রকম সব সুবিধায় পাওয়া যাবে।