স্বর্ণের উৎপাদন কমে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন সময়ে খবর প্রকাশিত হলেও তা স্বর্ণপ্রিয় মানুষের কাছে পাত্তা পায়নি। তবে এবার হয়তো সত্যি ফুরিয়ে যাচ্ছে স্বর্ণ। নতুন বড় খনির সন্ধান না পাওয়ায় এমনটিই আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সাধারণত ৫০ লাখ আউন্স স্বর্ণ মজুদ থাকলে সেসব খনিকে বিশ্বমানের ও লাভজনক খনি বলা হয়। কিন্তু এখন যেসব খনি মিলছে তাতে আড়াই লাখ আউন্স স্বর্ণের বেশি মজুদ দেখা যাচ্ছে না।
এমন পরিস্থিতিতে স্বর্ণ উৎপাদন কোম্পানিগুলো ভাবছে যে, খনিতে বিনিয়োগের চাইতে স্টক মার্কেট থেকে স্বর্ণ কেনা লাভজনক। অনেকেই তাই করছে।
অস্ট্রেলিয়া, ক্যানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের স্বর্ণ উৎপাদনে ৪০ ভাগ খরচের যোগান দেয়। এরই মধ্যে সহজে পাওয়া যায় এমন ফল খাওয়া শেষ। এখন খনি কোম্পানিগুলোকে ইকুয়েডর বা দক্ষিণ অ্যামেরিকা ও আফ্রিকার দেশগুলোর দিকে নজর দিতে হবে।
বর্তমান বিশ্বের বাজারে ১ লাখ ৯০ হাজার টন স্বর্ণ আছে। আর বছরে উৎপাদিত হয় ৩ হাজার টন। তাই উৎপাদন কমে গেলে খুব বেশি প্রভাব পড়বে না।