পিকআপ থেকে শুরু করে ছোট বড় প্রায় অধিকাংশই সিএনজি চালিত অটোরিক্সা আর প্রাইভেট গাড়ি সব গুলো গ্যাসের উপর নির্ভর। প্রতিটি পাম্পের পাশের সড়কে অপেক্ষমাণ অন্তত হাজারেরও বেশি গাড়ির সংখ্যা। দীর্ঘ সময় সারিবদ্ধভাবে গাড়ি গুলো মূল সড়কে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে আঞ্চলিক ও দূরপাল্লার গাড়ির চলাচলে তৈরি হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ মরণফাঁদ!। ফলে যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল সড়কের সিএনজি ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার শাহ আলম বলেন, চুক্তি অনুযায়ী আমাদের পাম্প প্রতি মাসে ২ লক্ষ ৫৪ হাজার কি:উ: ঘণমিটার গ্যাস পাচ্ছে। তবে মাসের প্রথম দু’সপ্তাহ গাড়ির চাপ কম থাকায় পুরো মাস জুড়ে গ্যাস সরবরহ স্বাভাবিক আছে। না হলে আমাদের পাম্পও অন্যান্য পাম্পের মতো বন্ধ থাকতো। বন্ধ হওয়া পাম্প গুলো সম্পর্কে তিনি জানান, চুক্তি অনুযায়ী লিমিট শেষ হওয়ায় বন্ধ, তবে তিন থেকে চারদিন পর বন্ধ হওয়া পাম্প গুলোতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হলে গাড়ির দীর্ঘ লাইন আর থাকবেনা।
“ডিজিটাল বাংলা নিউজ” অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
মৌলভীবাজার জালালাবাদ গ্যাস টি এ্যান্ড ডি সিস্টেম লিমিটেড আঞ্চলিক বিতরণ কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. ছানোয়ার হোসেন জানান, আমাদের এখান থেকে পাম্প গুলোতে গ্যাস সরবরহে কোন ঘাটতি নেই। মূলত পাম্প গুলোর মধ্যে সমন্নয়হীনতার কারণেই এই পরিস্থিতি। সমন্নয় হলে উন্নতি হবে।
তিনি বলেন, পাম্পগুলোতে গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানোর ক্ষেত্রে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে নতুন কোন নির্দেশনা পেলে পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ সম্ভব হবে। এছাড়া দ্বিতীয় কোন পথ নেই।
ডিবিএন/এসডিআর/মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান