ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেছেন, পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণামূলক কাজে জড়িত থেকে বস্ত্র খাতে দক্ষ জনবলের পাশাপাশি হতে হবে এক একজন উদ্যোক্তা। বিশ্বায়নের ফলে পৃথিবীর যেকোনো চ্যালেঞ্জ উত্তরণে দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
গতকাল শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার সাভারে নিটারের বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের দ্বাদশ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বাস্তবায়নে বাজার অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ (নিটার) বস্ত্রশিল্প প্রতিষ্ঠানে দক্ষ জনবল তৈরিতে কাজ করছে।
“ডিজিটাল বাংলা নিউজ” অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
তিনি বলেন, নিটারের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বিষয়গুলো খুবই সময়োপযোগী। এতেই প্রতীয়মান হয় যে এখানকার শিক্ষার্থীদের কোনোভাবেই বেকার থাকার সুযোগ নেই। নিটারের শিক্ষা কারিকুলামকে অনেক বেশি অর্থনীতিক ও উৎপাদন সংশ্লেষমুখী। দেশের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও এখনো সেদিকে পুরোপুরি নজর দিতে পারেনি।
নিটারের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জোনায়েবুর রশীদের সভাপতিত্বে নবীনবরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- নিটারের গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিটিএমএ’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন, বিটিএমসির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাকির হোসেন, বিটিএমএর সহসভাপতি ফজলুল হক ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু।
ডিবিএন/ডিআর/মাহমুদা ইয়াসমিন