আর শুধুই গড়িয়ে চলা নয়। শুধুই আঁচড় কাটা নয়। প্রাণের হদিশ পাওয়ার আশায় এ বার আমাদের প্রতিবেশী ‘লাল গ্রহ’ মঙ্গলে খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করতে চলেছে নাসা। মঙ্গলের পিঠে সেই খোঁড়াখুঁড়ি করা হবে অন্তত এক থেকে দেড় ফুট গভীরতা পর্যন্ত।
মঙ্গলে যাওয়ার আগে চিলির আটাকামা মরুভূমিতে প্রযুক্তিগত পরীক্ষার আয়োজন করেছে নাসা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, আটাকামা মরুভূমির ভূত্বক অনেকটা মঙ্গলপৃষ্ঠের মতো। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ‘দ্য আটাকামা রোভার অ্যাস্ট্রোবায়োলজি ড্রিলিং স্টাডিজ’ (অ্যারাডস) নামে ওই প্রকল্পের কাজ শুরু হচ্ছে। মঙ্গলে খোঁড়ায় সহায়তাকারী প্রযুক্তিগত সংস্থার নাম ‘হানিবি রোবোটিক্স’।
মঙ্গলে পাঠানো রোভারের মধ্যে থাকবে খোঁড়াখুঁড়ির যন্ত্রপাতি। এগুলো খুঁড়ে পাওয়া পদার্থ পরীক্ষা করেও দেখতে পারবে।
ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালিতে নাসার এমস রিসার্চ সেন্টারে ‘অ্যারাডস’ প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ব্রায়ান গ্রাস বলেন, ‘মার্স-২০২০’ রোভারের পর আর যে যে রোভার পাঠানো হবে মঙ্গলে তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা পৃথিবীতেই করা হচ্ছে।