টানা তৃতীয় হারের স্বাদ পেলো সিলেট থান্ডার্স। ঢাকা প্লাটুনের দ্বিতীয় জয় এলো ২৪ রানের। ঢাকার ১৮২ রানের জবাবে ৭ উইকেটে ১৫৮ রান তুলতে সমর্থ হয় সিলেট। এদিকে রংপুর রেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে আসরের দ্বিতীয় জয় পেয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।
দলীয় পারফর্মেন্সে টানা দ্বিতীয় জয়েও দাপট প্রদর্শন ঢাকা প্লাটুনের। আর পরাজয়ের বৃত্তে শিকল বাড়ালো সিলেট থান্ডার্সের।টস হারাটাই যেন শাপে-বর হলো ঢাকার জন্য। তামিম ইকবাল ও এনামুল বিজয়ের উদ্বোধনী জুটিতে ৮৫ রানের ক্যামিও। তামিম ৩১ করে বিদায় নিলেও ৮ চার এক ছয়ে বিজয় করেন ৬২।লরি ইভান্সের ২১, জাকের আলীর ২০, থিসারা পেরেরার ২২ আর ওয়াহার রিয়াজের ৭ বলে ১৭ রানের কল্যাণে, ৪ উইকেটে ১৮২ রানের শক্ত পুঁজি প্লাটুনের।জবাবে নেমেই পথহারা সিলেট থান্ডার্স। রনি তালুকদার, আন্দ্রে ফ্লেচার, জনসন চার্লস, মোহাম্মদ মিঠুনরা আভাস দিয়েও হারিয়ে গেছেন কৃষ্ণগহ্বরে। শেষ বেলায় হাল ধরেন মোসাদ্দেক হোসেন। কিন্তু তার ৬০ রান শুধু হারের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছে।এরআগে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে রংপুর রেঞ্জার্সের হয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে পথ হারান মোহাম্মদ শাহজাদ, টম অ্যাবেল, লুইস গ্রেগরিরাও। তবে একাই চ্যালেঞ্জার্স বোলারদের শাসন করেন নাঈম শেখ। ৭৮ রানের ইনিংসে ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কা হাঁকান, এ তরুণ টাইগার। স্লগ-ওভারে আবার খেই হারায় রংপুর। ফলে ১৮০ উঁকি দেয়া স্কোর থেমে যায় ১৫৭ রানে।লক্ষ্য নেমে পেছনে তাকাতে হয়নি চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে। চাদভিক ওয়াল্টন ৫০ ও আবিস্কা ফার্নান্দো ৩৭ রানে এনে দেন দারুণ শুরু। বাকিটা সারেন ইমরুল কায়েস। মাহমুদুল্লাহ-নাসির ফিরে গেলেও, জয়ের পথে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন ইমরুল।