নারায়নগন্জ প্রতিনিধি ( মোঃ শফিকুল ইসলাম ) সন্ত্রাস প্রশ্নে আরো আগে থেকেই জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন নারায়নগন্জ -৫ আসনের এমপি একেএম সেলিম ওসমান। তিনি কোন সন্ত্রাসী কে প্রশয় দিচ্ছেন বা কোন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উৎসাহ যোগাচ্ছেন এমন কথা তার শত্রুরা ও বলতে পারে না।
ফলে তার বিভিন্ন কার্যক্রম পর্যাবেক্ষন করে যে বিষয়টি বুঝা যাচ্ছে সেটি হল, মূলত তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে তিনি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।আর এ তিনটি বিষয় হল
১৷ তিনি তার এলাকায় শিক্ষার বিস্তারে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন ও অনেক টাকা ব্যায় করেছেন। তিনি তার গোটা নির্বাচনি এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আধুনিক সরান্জমাদি দিয়ে সাজানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন।নির্মাণ করেছেন বহুতল ভবন। সঙ্গে সঙ্গে গুরুত্ব দিচ্ছেন শিক্ষার মানের ওপর। এই কাজে তিনি সরকারি অনুধানের অপেক্ষা না করে নিজের অর্থ দিয়েই এ কাজ করে যাচ্ছেন।
২৷ তিনি তার এলাকায় ব্রীজ কালভার্টের ব্যাপক উন্নয়ন করেন।সিটি করপোরেশন এর বাহিরে সাতটি ইউনিয়নে তিনি সুষম উন্নয়ন করে চলেছেন।
জানা গেছে উন্নয়নের একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে তিনি কাজ করে যাচ্ছে। এরই মাঝে তিনি অধিকাংশ রাস্তা আরসিসি ঢালাই করেছেন। আগামী দুই বছরের মধ্যে তার এলাকায় কোন ভাঙ্গা রাস্তা থাকবে না।
৩৷ এমপি হওয়ার পর থেকে সেলিম ওসমান কোন রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে প্রশয় দিচ্ছেন না।আর এই ক্ষেত্রে তিনি গ্রহন করেছেন জিরো টলারেন্স নীতি।
সেলিম ওসমানের নাম ভাঙ্গিয়া সমাজে কেউ প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে তিনি নিজে তাদের পুলিশে দিতে কার্পণ্যবোধ করেন না।
নারায়নগন্জ শহরে ও বন্দরে এমন নজির অনেক দেখা গেছে।আগামী দিনগুলোতে তিনি নারায়নগন্জ -৫ আসন এলাকাকে একটি নিরবিচ্ছিন্ন শান্তির এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে চান বলে জানা গেছে। সন্ত্রাসী যেই হোক এবং যে দলেরই হোক সেলিম ওসমানের পরিস্কার বক্তব্য হলো তার ঠিকানা জেলখানা।
কারন তিনি তার এলাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে কোটি কোটি টাকা খরচ করেছেন তার এলাকার সকল শিশু কিশোরদের মানুষ করে তোলার জন্য।
মূলত এ তিনটি পদক্ষেপ সামনে নিয়ে সেলিম ওসমান তার এলাকাকে সন্ত্রাস মুক্ত, অশিক্ষিত মুক্ত, অত্যাধুনিক নারায়নগন্জ জনগণের মাঝে উপহার হিসাবে প্রদান করাই তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।