মোঃ খোরশেদ আলম (মুরাদনগর প্রতিনিধি, ডিজিটাল বাংলা নিউজ )ঃ
সৈয়দ রাজিব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির আদর্শকে বুকে লালন করে ছাত্র রাজনীতি করেছিলেন ছাত্রজীবন থেকে। কৈশরে শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদের সাথে জরিত হয়ে ছাত্রলীগে পদার্পণ। চার দলীয় জোট সরকারের দূসসময়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক নির্বাচিত হয়। পরে দুইবার উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি হিসেবে কেন্দ্রীয় সম্মেলনের কাউন্সিলর নির্বাচিত হযেছিলেন।
বর্তমান মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের দক্ষ ও কর্মীবান্দব সফল প্রভাবশালী সদস্য, হাজারো ছাত্রনেতা তৈরির কারিগর, মুজিব আদর্শের সৈনিক, ড. শেখ হাসিনার রাজপথের লড়াকু সৈনিক, আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন(এফসিএ) এমপি মহোদয় এবং কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম সরকারের আস্তাভাজন সৈয়দ রাজিব। তিনি মুরাদনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে ছাত্রলীগের ব্যাপক বিপ্লব ঘটেছিল। দক্ষ এবং কর্মীবান্দব এই রাজনৈতিক নেতা ছাত্রলীগের রাজনীতির ইতিহাসের পাতায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
সৈয়দ রাজিব এই উপজেলা সকল নেতা-কর্মীদের প্রতিমুহুর্তে খোঁজ খবর নেয়াসহ নিজের টাকা দিয়ে অসহায় মানুষের চিকিৎসা সেবা দেন এই নেতা। অসহায় পথ শিশু ও গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান ,আর্তমানবতার সেবা সহ স্থানীয় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন সময় ঘটে যাওয়া বিভিন্ন সমস্যা ও দলীয় নেতাকর্মীদের অর্ন্তদ্বন্দ দুর করার ক্ষেত্রেও এ নেতার ভূমিকা অন্যতম।
পারিবারিক ভাবে সৈয়দ রাজিবের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আহাম্মদ হোসেন আউয়াল মুরাদনগর উপজেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। সৈয়দ রাজিবের মা মৃত মুর্শিদা বেগম উপজেলা আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা ছিলেন।
নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নের রহিমপুর গ্রামের ঐতিয্যবাহি বাড়ি ফকির বাড়ির সন্তান সৈয়দ রাজিব।
দলীয় নেতাকর্মী ও উপজেলা এলাকার সাধারন মানুষ বলেন সৈয়দ রাজিব সৎ ও জনবান্ধব ব্যক্তি। মুরাদনগর উপজেলার তৃনমূল নেতৃবৃন্দ ভবিষ্যতে তাকে মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চান।