ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি) ফিল দ্যা নিউট্রিয়েন্ট গেপ (এফ এন জি) বিশেষ শ্রেণি গোষ্ঠির পুষ্টিহীনতা দূর করার জন্য পলিসি নির্ধারণে গবেষণা করার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।
গতকাল সকালে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহারের সাথে এফ এন জি বিষয়ে ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল মতবিনিময়কালে এ আগ্রহের কথা জানান।
এই সময় প্রতিনিধি দল গবেষণা কর্মসম্পাদনের আগ্রহের কথা জানান এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা চান।
প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছিলেন ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের টেকনিক্যাল এডভাইজার ড. সাসকিয়া ডি পি এবং ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের সিনিয়র প্রোগ্রাম এন্ড পলিসি অফিসার মাসিং নেওয়ার।
এই সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম লায়লা জেস্মিন, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) জ্যোতি লাল কুরি এবং অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুল করিম প্রমুখ।
সচিব কামরুন নাহার বলেন, এই গবেষণা খুবই জরুরি। এই গবেষণার মাধ্যমে মন্ত্রণালয় নানাভাবে উপকৃত হবে। পরবর্তী পলিসি নির্ধারণে কাজে আসবে। তিনি এই গবেষণা কর্মসম্পাদনে সব রকমের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
মতবিনিময়ে বামুন বা খর্বাকৃত মানুষ ও শিশু পুষ্টি বিষয়ে আলোচনা করা হয়। সামর্থের অভাবে ও অজ্ঞতার কারণে অনেক শিশু পুষ্টিহীনিতায় ভোগে এর ফলে মানুষের সার্বিক উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে মত দেন প্রতিনিধি দল।
মতবিনিময় সময় সাসকিয়া ডি পি বলেন, পুষ্টির পেছনে এক ডলার বিনিয়োগ করলে ১৬ ডলারের সমপরিমাণ রিটার্ন আসে।