ঢাকা শিশু হাসপাতালে বহির্বিভাগে টিকিটের দাম ৬০ থেকে ২০০ টাকা। আর একদিনের শয্যা ভাড়া ৭০০ এবং আইসিইউ বেডের জন্য গুনতে হয় সর্বনিম্ন সাড়ে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত। এর বাইরে ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম ব্যয় তো আছেই। এতে হিমশিম অবস্থা রোগীর স্বজনদের।
দেশের শিশু চিকিৎসায় অভিভাবকদের অন্যতম ভরসারস্থল বাংলাদেশ শিশু হাসপাতল ও ইনস্টিটিউট। প্রায় সাতশ বেডের এ হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে প্রায় দেড় হাজার শিশু চিকিৎসা নেয়। যাদের অধিকাংশই গ্রাম থেকে আসা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির। চিকিৎসা ব্যয়ের পাশাপাশি রাজধানীতে স্বজনদের থাকা ও খাওয়ার খরচ মেটাতে গিয়ে হোঁচট খান অনেকেই।
“ডিজিটাল বাংলা নিউজ” অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
সমস্যা সমাধানে সরকারকে সহায়তা বৃদ্ধি করতে হবে। সরকারের যেহেতু এটি একটা নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থা হয়ে গেছে, সেহেতু সরকারের উচিত এটার উন্নত করার জন্য কাজ করা। প্রতিটি উন্নত প্রজেক্ট তৈরির সহায়তা করা। এমনকি আমাদের যে বেতন-ভাতাটা লাগছে সেটার সম্পন্নটা সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া উচিত।
গরিব ও অসহায় রোগীদের জন্য ৩৯ শতাংশ বেড ভাড়া মওকুফ আছে জানিয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, সরকার আরেকটু নজর দিলেই পাল্টে যাবে হাসপাতালটির চিত্র।
ডিবিএন/ডিআর/মাহমুদা ইয়াসমিন