চিকিৎসাশাস্ত্রে অনবদ্য অবদান রাখায় এ বছর এ ক্যাটাগরিতে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রুভকুন। মাইক্রোআরএনএ এবং পোস্ট–ট্রান্সক্রিপশনাল জিন নিয়ন্ত্রণে এর ভূমিকা আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসাশাস্ত্রের সর্বোচ্চ সম্মাননায় ভূষিত হলেন তারা।
সোমবার (৭ অক্টোবর) চিকিৎসাবিদ্যায় নোবেলজয়ী হিসেবে এ দুইজনের নাম ঘোষণা করেছে রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস।
ঘোষণায় বলা হয়েছে, তাদের যুগান্তকারী আবিষ্কার জিন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নতুন নীতি-পদ্ধতি তৈরি করেছে, যা মানুষসহ বহুকোষী জীবের জন্য অপরিহার্য।
অ্যামব্রোস গবেষণা করেছেন হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল স্কুলে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক। অন্যদিকে রুভকুন গবেষণা করেছেন ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতাল এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলে। যেখানে তিনি জেনেটিক্সের অধ্যাপনা করেন।
দুই বিজয়ী পুরস্কারের অর্থমূল্য হিসেবে পাবেন ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা (প্রায় ১ কোটি সাড়ে ২৭ লাখ টাকা)।
প্রতি বছর অক্টোবরের প্রথম সোমবার শুরু হয় নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা। নোবেল প্রাইজ ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ৮ অক্টোবর পদার্থবিদ্যা, ৯ অক্টোবর রসায়ন, ১০ অক্টোবর সাহিত্য, ১১ অক্টোবর সবচেয়ে আকর্ষণীয় পুরস্কার শান্তিতে নোবেলজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। এছাড়া ১৪ অক্টোবর অর্থনীতিতে বিজয়ীর নাম ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা।
ডিবিএন/ডিআর/তাসফিয়া করিম