রাজধানীর পাইকারি বাজারে আবারও কমেছে চালের দাম। সামনে নতুন মৌসুম; তাই দাম বাড়ার আশঙ্কা নেই। তবে, মিল মালিকরা যেন সিন্ডিকেট করতে না পারে সেদিকে সরকারকে সজাগ থাকার পরামর্শ পাইকারদের। এদিকে, পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল থাকলেও দাম কমেছে আদা-রসুনের। কমতির দিকে ডাল, তেল আর আটা-ময়দা ও চিনির দামও।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর পাইকারি কৃষি মার্কেট। বেচাকেনা তেমন নেই, তাই অলস সময় কাটছে চালের পাইকার ও কর্মচারীদের। জানালেন, এ সপ্তাহেও কমেছে চালের দাম। দু’এক মাসের মধ্যে দাম বাড়ার আশঙ্কাও নেই। তবে, দাম কমতির এই স্বস্তির বাজার ধরে রাখতে তাদের পরামর্শ, মিলাররা যেন সিন্ডিকেট করতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে সরকারকে।
এক ব্যবসায়ী বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে সব চালই এক টাকা থেকে দুই টাকা কেজিতে কমেছে। আমরা চাইলেই মাল পাচ্ছি। দামটা যখন কমে তখন বেচাকেনাও কমে যায়।
আরেকজন বলেন, ‘সরকার যেনো বাজার মনিটরিং করে। কে কীভাবে মজুতদারি করছে সেটা দেখা দরকার।
চাপ নেই আদা-রসুন-পেঁয়াজের বাজারেও। চাহিদার বিপরীতে কোন সঙ্কট নেই এসব পণ্যের সরবরাহে।
বড় রকমের ওঠানামা নেই খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেল, আটা-ময়দা, মসুর ডাল ও চিনির দামে। তবে, এ সপ্তাহে আরেক দফা বেড়েছে মসলা জাতীয় পণ্য এলাচের দাম।
চাহিদা-যোগানের সমীকরণে ভোগ্যপণ্যের সরবরাহে কোন ঘাটতি নেই বলে জানালেন পাইকাররা।