গ্রীস এ সপ্তাহে আন্তর্জাতিক লবিংএ যাচ্ছে আয়া সোফিয়া নিয়ে । গ্রীস যুক্তরাষ্ট্র ও ইউ দেশগুলোর সহযোগিতা ও সাপোর্ট পেতে, ইতিমধ্যে দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছে। আজ মধ্যাহ্নে গ্রীসের সকল গীর্জায় ঘন্টা বাজিয়ে ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রেখে শোকপালন করেছে দেশটি । দেশটির নানা ধর্মীয় গোষ্ঠী ও জাতীয়তাবাদীরা নানা স্থানে শোক ও প্রতিবাদসভা মানববন্ধন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, পোপ ফ্রান্সিস, আরকেবিশপ লেরোনিমোস খ্রীষ্টানদের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে ভূলুণ্ঠিত করে মসজিদে রূপান্তরিত করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
গ্রীসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোস ডান্ডিয়াস বলেন, ” আন্তর্জাতিক আইন ও আচরণবিধি লংঘন করে এরদোগান অটোমানদের মত বাদশাহ সাজতে চাইছে তার বলয়ে। ” গ্রীসের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বলেছে,” সভ্য বিশ্বের কাছে বিষয়টি উস্কানিমূলক যেহেতু এটি ইউনেসকো হেরিটেজ। ” আরকেবিশপ প্রধান বলেন, ” এটি একটি অপবিত্র কাজ, খ্রীষ্টানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। ”
গ্রীসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকস্ মিচোতাকিস গণমাধ্যমকে দেয়া এক বক্তব্যে বলেন,” আমাদের অাঘাত দিয়েছে, আঘাত দিয়েছে খ্রীষ্টান দের, গ্রীক অর্থোডক্সদের ও সমগ্র বিশ্বকে। এটা শুধু গ্রীক তুরস্ক বা ইউরোপীয় বিষয় না এটা একটি বৈশ্বিক বিষয়। তুরস্ক তার নীতিগত দুর্বলতা প্রকাশ করেছে৷ আায়া সোফিয়া আমাদের হৃদয়ের স্পন্দন। তুরস্ক পশ্চিমা বিশ্বের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করতে চাইছে। “এথেন্স বিডি