দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা গতবারের চেয়ে ২ দশমিক ২৭ শতাংশ কম। গতবার গড় পাসের হার ছিল ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। এ বছর ১০ বোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ১২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫৭ জন। পাস করেছেন ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৮০১ জন। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৬২ জন। গতবার পেয়েছিলেন ৩৭ হাজার ৯৬৯ জন। অর্থাৎ গতবারের চেয়ে এবার জিপিএ-৫ কমেছে ৮ হাজার ৭০৭ জন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফলাফলের কপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানান, শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও এবার কমেছে। এবার ৪০০ প্রতিষ্ঠান থেকে সবাই পাস করেছেন। গতবার এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৫৩২। তবে কেউ পাস করেনি—এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে। গতবার ৭২টি প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেনি। এবার এমন প্রতিষ্ঠান ৫৫টি। আলাদাভাবে ৮টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষাতেও পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে। শুধু এইচএসসিতে পাসের হার ৬৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ। গতবার ছিল ৬৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ। অর্থাৎ কমেছে ২ দশমিক ২৯ শতাংশ। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৬২ জন। গতবার পেয়েছিলেন ৩৩ হাজার ২৪২ জন। কমেছে ৭ হাজার ৬৮০ জন। আট বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১০ লাখ ৭২ হাজার ২৮ জন। পাস করছেন ৬ লাখ ৯১ হাজার ৯৫৮ জন। সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানরা। সকাল ১০টার পর গণভবনে এক অনুষ্ঠানে তাঁরা ফলাফলের এই অনুলিপি তুলে দেন। গত ২ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। তত্ত্বীয় পরীক্ষা চলে গত ১৩ মে পর্যন্ত। আর ১৪ থেকে ২৩ মের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৭৩০ জন ছাত্র ও ৬ লাখ ১৮ হাজার ৭