কুরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে দেশের বিভিন্ন জেলার পশুরহাট। এবার ভারতীয় গরু তেমন ঢুকতে না পারায় দেশি জাতের গরুর দিকেই ঝুঁকছেন ক্রেতারা। তবে বাড়তি দামের অভিযোগ রয়েছে বরাবরের মতোই। আর বিক্রেতারা বলছেন, চড়া দামে গোখাদ্য কিনে পশু লালন-পালনের পরও বাজার মন্দা।ঈদকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম নগরীর হাটগুলো এখন জমজমাট। ভারতীয় গরু এবার তেমন ঢুকতে না পারায় দেশি গরুর প্রতি ঝুঁকেছেন ক্রেতারা। এবার ছোট-বড় মিলিয়ে নগরীর ৯টি হাটে চলছে পশু কেনা-বেচা।এদিকে, ময়মনসিংহে প্রতিটি বাজারেই বিপুল সংখ্যক গরুর আমদানি হয়েছে এবং জমজমাট বেচা-কেনা হচ্ছে। যদিও গরুর দাম নিয়ে সন্তুষ্ট নন ক্রেতা ও বিক্রেতারা।
রংপুরের হাটগুলোতে ভারতীয় গরু না এলেও বিদেশি বিভিন্ন জাতের গরুতে সয়লাব। তবে গোখাদ্যের দাম বৃদ্ধি ও দেশি গরুর দাম কম থাকায় এ অঞ্চলের খামারিরা পড়েছেন বিপাকে। ক্রেতারা বলছেন গতবারের চেয়ে গরুর দাম অনেকটাই সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।
ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তায় জাল টাকা শনাক্তের মেশিন ও সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বড় বড় হাটে।
এদিকে, নড়াইলের হাটগুলোকে কেন্দ্র করে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি না হলেও পুলিশ বলছে সতর্ক আছেন তারা। এছাড়া দোহার, কেরাণীগঞ্জ, মেহেরপুর, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলায় চাঁদরাত পর্যন্ত চলবে বেচা-কেনা।