রফতানির সম্ভাবনা থাকলেও মানসম্মত পণ্যের অভাবে বিশ্ববাজারে পাটজাতপণ্য তুলে ধরা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান এ খাতের উদ্যোক্তারা। এজন্য সরকারী নীতি সহায়তা জরুরী বলে মনে করেন তারা। একই সাথে পাটজাত পণ্য ব্যবহারে সচেতনতা বাড়ানো গেলে দামও কমবে এই পরিবেশবান্ধব পণ্যটির।
শুধু পাটের ব্যাগই নয়, ল্যাপটপ ব্যাগ, ফ্লোর ম্যাট, অফিস ব্যাগ, টেবিল রানার, ট্রাভেল ব্যাগ আর নান্দনিক নার্সারি পাটের দেখা মিলবে এসব দোকানগুলোতে।
বিক্রেতারা বলছেন, পাটের পণ্যগুলো হাতে তৈরি করা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রডাক্ট যেমন জুতা, ব্যাগ ইত্যাদি তৈরি করা হয়। কিন্তু যেমন শ্রম, তেমন মূল্য পাওয়া যায় না।
ভালো মান আর দাম কম হলে এসব পণ্য ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে পারবে বলে মনে করেন ক্রেতারা। তবে পাট পণ্যের ব্যবহার বাড়লে দাম কমানো সম্ভব বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা।
তারা বলছেন, জনগণ যদি পাটের পণ্য ব্যবহারে আগ্রহী হয় তাহলে বিক্রি বেশি হবে ও দাম কমে যাবে।
নারী উদ্যোক্তারা বলছেন, ব্যাংক যদি বিনা লাভে আমাদের লোন দেয় তাহলে আমরা ভালো করতে পারবো।