ছয় মাসের জন্য এনজিও ঋণের কিস্তি শিথিল করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। জুন পর্যন্ত ঋণগ্রহিতা কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে সেটিকে খেলাপি বা বিরূপমানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না।
এর আগে গত কয়েকদিন ধরে সোস্যাল মিডিয়ায় এনজিও ও সমিতির কিস্থি শিথিল করার জন্য অনেকেই আলোচনা করে বিভিন্ন পোস্ট দেয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন গনমাধ্যমেও এ বিষয়ে খবর প্রকাশ করে।
এ বিষয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথোরিটির নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান অমলেন্দু মুখার্জ্জি বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা আপাতত আগামী জুন পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধের বিষয়টি রিল্যাক্স করে সার্কুলার দিয়েছি। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে প্রয়োজনে এ সুবিধা আরও বাড়ানো হবে। এমআরএর তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ৭৫৮টি এনজিও সারা দেশে প্রায় ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। ৩ কোটির বেশি গ্রাহক এই ঋণ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে বকেয়া ঋণের পরিমাণ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।