মুরাদনগর তথা সারা বাংলার অহংকার,মানবতার ফেরিওয়ালা,পিছিয়ে পরা মুরাদনগর উন্নয়নের রুপকার,সুখে- দুঃখে, দুর্দিনে – বিপদে একমাত্র আস্থার প্রতিক,আমাদের প্রিয় নেতা মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন এফসিএ মহোদয় প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানবিক ও জনগুরুত্বপূর্ন কাজ করে বাংলাদেশের মধ্যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছেন।
বৈশ্বিক মহামারী,করোনা ভাইরাস (Covid-19) এর ভয়াল থাবায় যখন আমরা আতঙ্কিত ও দিশেহারা ঠিক তখনি আমাদের উপজেলার প্রতিটি মানুষের জন্য সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট,হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও সকল ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে জনসাধারণের মাঝে মাস্ক বিতরন করেন।
এম পি মহোদয়ের নির্দেশে জরুরি পন্য মুদি ও ঔষধের দোকানের সামনে সামাজিক সুরক্ষা রেখা অঙ্কন, মুরাদনগর এবং কোম্পানীগঞ্জ, বাংগরা বাজার সহ সকল গুরত্বপূর্ন বাজার, সড়ক ও যানবাহনে জীবানুনাষক স্প্রে করে মুরাদনগর ছাত্রলীগ, যুবলীগ। চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রস্তুত রাখেন।
এমপি মহোদয়ের ব্যক্তিগত তহবিল হতে উপজেলার ২২ টি ইউনিয়নের ১৯৮ টি ওয়ার্ডে সুষ্ঠু ভাবে খাদ্য সামগ্রী উপহার বিতরন অব্যাহত রেখেছেন।
পাশাপাশি হরিজন,বেদে,হিজরা,জেলে পল্লী(ঝালো পাড়া) কর্মহীন সিএনজি- রিক্সা/ ভ্যান চালকদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী উপহার পৌছে দিচ্ছেন।
ইতিমধ্যে খাদ্য সামগ্রী উপহার বিতরনের তৃতীয় ধাপ শেষ হয়েছে চতুর্থ ধাপের প্যাকেটিং এর কাজ চলছে।
এমপি মহোদয়ের নির্দেশে হ্যালো ছাত্রলীগ ফোন নাম্বারে ফোন করলেই এমপি মহোদয়ের খাদ্য সামগ্রী উপহার ঘরে ঘরে পৌছে দিচ্ছে মুরাদনগর ও বঙ্গরা বাজার থানা ছাত্রলীগ।
এমপি মহোদয়ের নির্দেশে জনসাধারণের মাঝে ফ্রি সবজি বিতরন করে ছাত্রলীগ। তিনি বলেছেন যতদিন করোনা ভাইরাস থাকবে ততদিন এই কর্মসূচি চলবে। মুরাদনগরে একটি মানুষও না খেয়ে থাকবে না। ইনশাআল্লাহ।
এমপি মহোদয়ের নির্দেশে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় ৫০ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী উপহার দেওয়ার মত সকল পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস(Covid19) এর প্রাদুর্ভাবে খাদ্য সংকট মোকাবেলায় এমপি মহোদয়ের নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় ২০০০ (দুই হাজার) সবজি চাষির মাঝে সবজি বীজ বিতরন করেন।
এছারা ও এমপি মহোদয় আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর মাধ্যমে সকল ইইনিয়নে অসহায় কৃষকের ধান কাটা,মাড়াই করার কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন।
এই মহামারিতে ব্যবসায়ী ও জনগণের কথা চিন্তা করে রামচন্দ্রপুর,কোম্পানীগঞ্জ,বাঙ্গরা বাজার ইজারা মুক্ত করেন।
এই দূর্যোগ মোকাবেলায় উপজেলা প্রশাসন,থানা প্রশাসন,সেনাবাহিনী ও র্যাব সকল কর্মকর্তাদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের এই মহান নেতা এক মহা- পরিকল্পনা নিয়ে সামনে এগুচ্ছেন। তিনি বলেন এই দূর্যোগ একদিন কেটে যাবে। আমরা সবাই মিলে এই মুরাদনগরকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলবো।। ইনশাআল্লাহ।
মোঃ খোরশেদ আলম
মুরাদনগর, কুমিল্লা।
(মুক্ত মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী থাকতে বাধ্য নন।)