উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তবর্তী অস্ত্র-মুক্ত এলাকায় দুই দেশের মধ্যে গুলি বিনিময় হয়েছে।
সিওলের জয়েন্ট জেনারেল চিফস অফ স্টাফ এক বিবৃতিতে বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার সৈন্যরা প্রহরী চৌকিতে
বেশ কয়েকবার গুলি ছোঁড়ার মধ্য দিয়ে এই মতবিনিময় শুরু হয়েছিল।
বিবৃতিতে কোনও হতাহত বা সরঞ্জামের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি এবং গার্ড পোস্টে কোনোরকম ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
তবে উত্তর কোরিয়া হঠাৎ করেই কেন এই হামলা চালিয়েছে তার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানান যায়নি।
সর্বশেষ এরকম গুলি বিনিময় হয়েছিল ২০১৭ সালে। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী সীমান্তটিতে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সামরিক প্রস্তুতি রয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কর্মকর্তারা বলছেন, উত্তর কোরিয়া সীমান্তে সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি করছে এমন কোন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না।
প্রায় ২১ দিন পর্দার অন্তরালে থাকার পর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-আন আবার জনসমক্ষে ফিরে এসেছেন। আর তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই এই ঘটনা ঘটলো।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সালে কোরিয়ার যুদ্ধ বন্ধ করে দেওয়া একটি অস্ত্রচুক্তির ফলে ডেমিলিটাইজড জোনটি মূলত দুটি কোরিয়ার মধ্যে বাফার জোন হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ওয়াশিংটন পোস্ট।