ঈশাত জামান মুন্না,
লালমনিরহাট প্রতিনিধি: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আমেজ কাটতে না কাটতেই গ্রামে গঞ্জে হাট বাজারে শুরু হয়েছে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা সমালোচনা। সাধারন ভোটারগন মনে করেন উন্নয়নের ধারাবাহিকতা গ্রাম অঞ্ল প্রযন্ত পৌঁছাতে রাজনৈতিক ক্লিনইমেজ নেতৃত্ব প্রয়োজন যার ফলস্রুতিতে জনগন তার প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা পেতে পারেন।
লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী ইমরুল কায়েস ফারুক(বি,এস,এস অনার্স এম,এস,এস )অর্থনীতি। ২০১৯ সালের মার্চে শুরু হতে যাচ্ছে পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নিরঙ্কুশ বিজয়লাভের পর স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আমেজ সারাদেশে লাগতে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থিতা থেকে শুরু করে প্রচারণা পর্যন্ত যেমন আদিতমারী উপজেলা পরিষদ
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী
ইমরুল কায়েস ফারুক সরকারের জয়গান গেয়েছেন তেমনি ভাবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এই ধারা অব্যাহত থাকবে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছে, তারুণ্যদীপ্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ফারুক ইমরুল। তিনি শুধু বয়সের মাপে তরুণ তাই নয়, তিনি একজন অনুশীলিত,পরিশীলিত,পরীক্ষিত ও অভিজ্ঞ তরুণ। এছাড়াও তিনি একাদশ জাতীয় নির্বাচনে লালমনিরহাট-২ আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীর
বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাংগাঠনিক দায়িত্ব পালন করেন।সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে নির্বাচনী সভা-সমাবেশ, উঠোন বৈঠকে অংশ গ্রহন করে নির্বাচনী পরিবেশ নৌকার পক্ষে আনতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। আদিতমারী উপজেলার রাজনীতিতে তিনি একজন বহুল পরিচিত ও যুব সমাজর জনপ্রিয় মুখ। রাজনীতির বাইরে সাধারণ জনগণের মাঝেও একজন সজ্জন ব্যক্তি হিসেবে তিনি সমাদৃত ও গ্রহণযোগ্য। জন্মগতভাবেই তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। তাঁহার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ সামসুল ইসলাম সুরুজ, লালমনির হাট জেলা আওয়ামী লীগের আমৃত সাংগাঠনিক সম্পাদক এবং কমলাবাড়ি ইউনিয়নের আমৃত চেয়ারম্যান আদিতমারীতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাহার হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৩ সালের ২২শে ডিসেম্বর রাতে এক দল সন্ত্রাসী নির্মম ভাবে কুপিয়ে তাকে হত্যা করে। বাবার হত্যার সুষ্ঠু বিচার সহ বাবার প্রতি জনগনের ভালবাসা তেজিয় রাখা এবং শোককে শক্তিতে পরিনত করে, আদিতমারীর উন্নয়নের মডেল তৈরি করতেই রাজনীতিতে প্রবেশ করেন ইমরুল কায়েস ফারুক। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেলে বিজয়লাভের ব্যাপারে তিনি শতভাগ আশা
প্রকাশ করেন। ইমরুল কায়েস ফারুক বিগত ২০১৫ সালের উপজেলা নির্বাচনে নবাগত প্রার্থী হিসাবে মোটর সাইকেল প্রতীকে প্রায় তেত্রিশ হাজার ভোট পেয়েছিলেন।এ বিষয়ে ইমরুল কায়েস ফারুক বলেন, নির্বাচনের
অভিজ্ঞতা আমার আছে। আমি ও আমার পরিবারকে আমার উপজেলার মানুষ চিনে ও জানে। আমি দলের জন্য নিবেদিত হয়ে সবসময় কাজ করে আসছি। আমি আশাকরি দল আমাকে মনোনয়ন দিবেন। এবং দল মনোনয়ন দিলে আমার বিশ্বাস আমি জয়ী হব।