অল্প সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল থেকে এজিপি পর্যন্ত সব সরকারি কৌঁসুলিকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, আমি বলবো, অতি অল্প সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল থেকে শুরু করে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, পিপি, এপিপি, জিপি, এজিপি সকলকে পদত্যাগ করতে যাতে নতুন করে আমরা নিয়োগ দিতে পারবো।
তিনি বলেন, যারা ত্যাগী তাদেরকেই অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এবং হাইব্রিড রাখবো না।
অনুষ্ঠানে বক্তারা স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি যেন রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হতে না পারে সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় আইনজীবী নেতাদের পাশাপাশি নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদে আইন পেশার সঙ্গে যুক্ত মন্ত্রীরাও বক্তব্য রাখেন। এসময় মন্ত্রীরা ভোটারদের উন্নয়নের প্রতি আস্থা ধরে রাখতে, আইনজীবীদের সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহবান জানান।
রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি যেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে আর কখনোই প্রবেশ করতে না পারে। মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে যারা কোনো বিবাদ বা প্রশ্নাতীতভাবে রাজনীতি করবে তারাই একমাত্র রাজনীতি করার সুযোগ পাবে।
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, বঙ্গবন্ধু ফিরে না এলে আমাদের বিজয় এবং স্বাধীনতা অর্থবহ হতো না। আর শেখ হাসিনা ফিরে না এলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা হতো না।
বর্তমানে শুধু উচ্চ আদালতেই দুই শতাধিক রাষ্ট্রীয় আইন কর্মকর্তা দায়িত্বরত আছেন।