মোঃ খোরশেদ আলম, কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি: ২২ টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত মুরাদনগর উপজেলা। এর মধ্যে ১৪নং নবীপুর পূর্ব ইউনিয়ন পরিষদটি অন্যতম। এ ইউনিয়নে ৯ নং ওয়ার্ডের জনগণের দেয়া বিপুল ভোটের ব্যবধানে মেম্বার নির্বাচিত হয়েছিলেন তারুণ্যদীপ্ত বাখরনগরবাসীর প্রিয়মুখ মোঃ জালাল হোসেন। তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তার ওয়ার্ডের জনগনের সার্বিক সহযোগিতা, দিক-নির্দেশনায় সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সরকার ঘোষিত প্রতিটি কার্যক্রম এলাকার উন্নয়নে সফলভাবে সম্পাদন করে আসছেন। জনসেবা প্রদানের মাধ্যমে এলাকায় সফল ও জনবান্ধব মেম্বার হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।
ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনসাধারণ দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে রয়েছে তার সু সম্পর্ক।স্বচ্ছতা ও
জবাবদিহিতামূলক কাজ করে দলমত নির্বিশেষে তিনি এই ওয়ার্ডের মধ্যে আস্থা অর্জন করেছেন।
এছাড়াও তার ওয়ার্ডের বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিখা-টাবিখা, কর্মসৃজন প্রকল্প, এলজিএসপি, ওয়ান পারসেন্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেঞ্চ, কমিউনিটি ক্লিনিকে ফ্যান, চেয়ার, আলমারি, অবহেলিত রাস্তাঘাট সংস্কার ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মাণে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পরিচয় দিয়েছেন। উন্নয়ন পাগল, জনগণের আস্থাভাজন পরিশ্রমী বিচক্ষণ মেম্বার জালাল হোসেন। তিনি এলাকাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে চান।
বাখরনগরের রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, স্থানীয়রা জানান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক মানুষের কল্যাণে ব্যাপকভাবে কাজ করে চলছেন। দীর্ঘদিন পর স্বচ্ছ ভাবমূর্তি ও ক্লিন ইমেজের মেম্বার পেয়েছেন গ্রামবাসী। নাগরিক সেবা ও উন্নয়নের প্রত্যাশায় ভোটাররা আবারও পরিবর্তনের পক্ষে রায় দিবেন। তিনি তার ওয়ার্ডকে আধুনিক ও মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে চলেছেন।
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে মেম্বারের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই ওয়ার্ডের সকল অসংগতি দূরসহ নাগরিক অধিকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করে চলেছেন। বিশেষ করে কর্মসূচী প্রকল্প, কাবিখা-টাবিখাসহ সকল উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলো গ্রামবাসীর আন্তরিক সহযোগিতা নিয়ে বাস্তবায়ন করছেন। উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডগুলো সবসময় তদারকি করে চলেছেন। সততা, যোগ্য নেতৃত্ব ও উন্নয়নমূলক কাজে অবদান রাখায় ইতোমধ্যে উপজেলার মধ্যে তরুণ জনপ্রতিনিধি হিসেবে গ্রামবাসী বাসীসহ সর্বমহলের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন।
তিনি ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিদর্শনকালে মোঃ জালালহোসেনমেম্বার বলেন, আমি বাখরনগরের সন্তান। কারো ভাই, কারো বন্ধু, কারো ভাতিজা-ভাগিনা। আমি মেম্বার নির্বাচিত হবার পর থেকেই ওয়ার্ডের বরাদ্দ ও বিশেষ করে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এফসিএ এর আন্তরিকতা ও সহযোগিতায় সর্ব ক্ষেত্রে বেপক উন্নয়ন করে যাচ্ছি।
এ ওয়ার্ডে থাকবে না কোন বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং, মাদক জোয়া এমনকি জঙ্গীবাদ। ওয়ার্ডটিতে শিক্ষা ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে সরকার ঘোষিত সকল প্রকার সুবিধাদি পাচ্ছেন ওয়ার্ডে বসবাসকৃত সর্বসাধারণ। আমি সারাজীবন গ্রামবাসীর কল্যাণে ও উন্নয়নে কাজ করতে চাই। সবার সহযোগিতা নিয়ে ৯নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।