মোঃলোকমান হোসেন,যশোর জেলা প্রতিনিধি:-যশোর শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষায় ৮৭ জনের গ্রেড পরিবর্তন হয়েছে।এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন।আর অকৃতকার্য থেকে কৃতকার্য হয়েছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।বাকিদের পরিবর্তন হয়েছে বিভিন্ন গ্রেড।একবারেই ফেল করা শিক্ষার্থীরা জিপিএ-৫ পাওয়ায় পরীক্ষকদের দক্ষতা আর দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।পূর্বে যারা পরীক্ষক ছিল তারা কীভাবে এ উত্তরপত্রগুলো মূল্যায়ন করেছেন। যদি সঠিকভাবে মূল্যায়ন করে থাকতেন তা হলে তারা কীভাবে ফেল করে পরে পাস করলো?বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুন্দ্র জানান,(শুক্রবার ১৬ই আগস্ট)সকালে ফল প্রকাশ করা হয়।২০১৯ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের ফলাফল গত ১৭ জুলাই প্রকাশিত হয়।প্রকাশিত ফলাফলে আপত্তি ও প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় ২৩ হাজার ১২৩ পরীক্ষার্থী উত্তরপত্র নতুন করে মূল্যায়নের জন্য আবেদন করে। এতে ৮৭ জনের ফল পরিবর্তন এসেছে।তাদের মধ্যে ফেল করা ৩০ জন পুনর্নিরীক্ষায় বিভিন্ন গ্রেড পয়েন্ট পেয়ে পাস করেছে।এর বাইরে অকৃতকার্য থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।এ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ জন,এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।এছাড়া বাকিদের বিভিন্ন গ্রেডে ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে।