মৌলভীবাজারের কোনও কলেজেই নেই শতভাগ উত্তীর্ণ জেলায় এবছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ১৭ হাজার ৫৭০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে উত্তীর্ণ করেছে ১১ হাজার ৪৯০ জন শিক্ষার্থী। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩০৭ জন। এবার উত্তীর্নের হার ৬৫ দশমিক ৪০ শতাংশ। তবে কোন কলেজেই শতভাগ উত্তীর্ণ করতে পারেনি।
মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় এক হাজার ২৩০ জন শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ করেছে ১১০৪ জন। জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ৮৫ জন শিক্ষার্থী। এ প্রতিষ্ঠানে উত্তীর্নের হার ৮৯ দশমিক ৭৬। সরকারি মহিলা কলেজে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো এক হাজার ৫০৫ জন। উত্তীর্ণ করেছে ৯০৯ জন শিক্ষার্থী।
বিএএফ শাহীন কলেজ শমসেরনগর কলেজে পরীক্ষার্থী ছিল ২৯৮ জন। উত্তীর্নের সংখ্যা ২৯৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১১ জন। উত্তীর্নের হার ৯৯ দশমিক ৬৬ জন। কাশিনাথ আলাউদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের পরীক্ষার্থী ছিল ৩৮৪। উত্তীর্ণ করেছে ২২৫ জন। উত্তীর্নের হার ৫৮ দশমিক ৫৯।
সৈয়দ শাহ মোস্তফা কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলো ৮১৬ জন। উত্তীর্ণ করেছে ৪১৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। উত্তীর্নের হার ৫০ দশমিক ৮৬। রাজনগর কলেজে পরীক্ষার্থী ছিল ৫৫৫ জন। উত্তীর্ণ করেছে ৩৮১ জন। উত্তীর্নের হার ৬৮ দশমিক ৬৫। বড়লেখা ডিগ্রি কলেজে পরীক্ষার্থী ছিলো ৭৬৯ জন। উত্তীর্ণ করেছে ৪৭৩ জন। উত্তীর্নের হার ৬১ দশমিক ৫১।
এ ছাড়াও বড়লেখা নারীশিক্ষা একাডেমি ডিগ্রি কলেজে পরিক্ষার্থী ছিলো ৬২৩ জন। উত্তীর্ণ করেছে ৪০৪ জন। একজন জিপিএ-৫ পেয়েছে। উত্তীর্নের হার ৬১ দশমিক ৫১। জুড়ী তৈয়বুন্নো খানম একাডেমি কলেজের শিক্ষার্থী ছিলো ৮৫৫ জন। উত্তীর্ণ করেছে ৫০৯ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন। উত্তীর্নের হার ৫৯ দশমিক ৫৩।
আজ ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | হেমন্তকাল | ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি | দুপুর ২:০৭ | শুক্রবার
ডিবিএন/এসই/ মোস্তাফিজুর রহমান বাপ্পি