সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান‘র সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে কেক কাটা, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত ৯ টায় শহরের পানসী রেস্টুরেন্টেরের হল রুমে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার জেলা শাখা উদযাপন করেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু শুরু করেছিলেন, তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার হাতে তা বিকশিত হয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু যে আধুনিক প্রযুক্তি শুরু করেছিলেন আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ। ভবিষ্যতের স্মার্ট বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করে ছিলেন আর তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা শেষ করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা একজন আজন্ম লড়াকু যোদ্ধা। তিনি অবিরাম জেগে আছেন বলেই বাংলাদেশ নিশ্চিতে ঘুমাতে পারছে।
বক্তারা আরও বলেন, প্রতিকূল পরিবেশে লড়াকু শেখ হাসিনা যুদ্ধ করেই আজকের অবস্থায় এসেছেন। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ঝুঁকি নিয়ে দেশে এসেছিলেন বলেই বাংলাদেশ আজ উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যেমন একটি দর্শন, একটি আদর্শ ঠিক তেমনি শেখ হাসিনাও একটি দর্শন ও আদর্শের নাম। বঙ্গবন্ধু জন্ম না নিলে বাংলাদেশ হতো না। ঠিক তেমনি শেখ হাসিনা না থাকলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ও অবিশ্বাস্য উন্নয়ন হতো না।
সভায় বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি নির্মল কান্তি দেব ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিল শাহীন এর উপস্থিতিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার জেলা শাখার, সহ: সভাপতি বদরুল ইসলাম, আবদুল আজিজ, মোঃ আবদুল রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল আলম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক কপিল দেব, সহ: সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান খান শামীম, দপ্তর সম্পাদক এডভোকেট ভিক্টর প্রেন্টিস উচ্ছ্বাস, তাপস দে, সুবিনয় দও, আমিনুল হক, সদস্য বাবুল মিয়া, শামীম মিয়া প্রমুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রেডটাইমস ডট বিডি নিউজ এর সম্পাদক ও প্রকাশক কবি সৌমিত্র দেব, শেখ রুমেল আহমেদ, মোঃ নুরুল হক, মহিউদ্দিন আহমদ, রাসেল আহমদসহ মৌলভীবাজার জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন এর অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা।
*** আজ ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | হেমন্তকাল | ২৩শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি | রাত ৮:০৮ | সোমবার ***
ডিবিএন/এসই/ মোস্তাফিজুর রহমান বাপ্পি