ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সন্ত্রাস দমনে জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী জঙ্গি অর্থায়ন ও অস্ত্র ব্যবসা বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সফলতার বিবরণ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। ফরেন রিলেশনস সেন্টারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংলাপে অংশ নেন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষক-সাংবাদিক-কূটনীতিকসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।
নির্ধারিত বক্তৃতায় বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রযাত্রার কথা শোনান প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, কীভাবে বদলে গেছে শিক্ষা-স্বাস্থ্য ও নারীর ক্ষমতায়নের গল্প। ১৯৯১ থেকে এখন পর্যন্ত টানা তিন দশক নারীরাই যে দেশের রাজনীতির নিয়ন্ত্রক, সেই গল্প মজা করেই বলেন শেখ হাসিনা।
প্রশ্নোত্তরে ওঠে আসে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ। ১৯৭১ ও ৭৫ এর অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল বাংলাদেশ। তাদের নিজ দেশে ফেরানোই যে এখন একমাত্র সমাধান।’
প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ দমনে নিজের ভাবনার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সন্ত্রাস দমনে জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত থাকবে।’