ফেনীর সোনাগাজীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি হত্যাসহ বেশ কিছু ঘটনায় তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা জড়িত বলে অভিযোগ আসায় বিব্রত আওয়ামী লীগ। এ কারণে অন্যদল থেকে যারা আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন তাদের খোঁজখবরও রাখা হচ্ছে।
অপরাধীদের রাজনৈতিক আশ্রয় নেয়ার একটা প্রবণতা আছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেন, কে কোন দলের সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেয়াটাই হচ্ছে আমাদের কর্তব্য। এ ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত কঠোর। আর যারা অন্য দল থেকে আওয়ামী লীগে এসেছেন তাদের ওপরও নজরদারি চলছে।
নুসরাতের ঘটনায় ইন্ধন, মদদ ও প্রশ্রয়দাতা হিসেবে সরকারি দলের স্থানীয় নেতাকর্মীদের নাম আসায় কেন্দ্রীয় নেতারা বিব্রত বলে জানান আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, দলীয় শৃংঙ্খলা ভঙ্গে মন্ত্রিত্বও কিন্তু চলে গেছে। শীর্ষ পদও কিন্তু চলে গেছে। কাজেই এ জায়গায় আমাদের জিরো টলারেন্স।