তীব্র ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত ভারতের উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। শীতে জবুথবু রাজধানী নয়াদিল্লিও। এতে ব্যাহত হচ্ছে সড়ক, রেল ও বিমান চলাচল। আগামী ৪৮ ঘণ্টার আগে দিল্লিতে শৈত্যপ্রবাহ কমবে না বলে জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতর।দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন ২.৬ ডিগ্রি। ১১৯ বছরের ইতিহাসে সোমবার ছিল দিল্লির শীতলতম দিন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা একেবারে কমে যাওয়ায় আজ ৫৩০টি বিমান ছাড়ার সময় পিছিয়ে যায়। দিল্লি ঢোকার আগে ১৬টি বিমান অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেয়া হয় এবং বাতিল হয়ে যায় চারটি বিমান। ৩০টি ট্রেনও দেরি করে ছাড়ে। ঠান্ডার কারণে ৩১ ডিসেম্বর ও ১ জানুয়ারি নয়ডা এবং গ্রেটার নয়ডার সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছুটি দেয়া হয়েছে।
সোমবার পাঞ্জাবের ফরিদকোটও ছিল শীতলতম। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ০.৭ ডিগ্রি, স্বাভাবিকের তুলনায় ৬ গুণ কম। সর্বনিম্ন ১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রোহতক ছিল হরিয়ানার শীতলতম অঞ্চল। মৌসুমের শীতলতম রাত কাটিয়েছে শ্রীনগরও। ঘন কুয়াশার কারণে শ্রীনগর বিমানবন্দর থেকে সকালের সব ফ্লাইট বাতিল হয়ে যায়।সুত্র : সময় নিউজ