সারা বিশ্ব আজ করোনা মহামারিতে পর্যুদস্ত। বিশ্বের তাবৎ শক্তিধর দেশগুলো ইতোমধ্যে নাকানি চুবানি খাচ্ছে । উত্তর ও দক্ষিন আমেরিকা সহ ইউরোপের প্রায় সবগুলো দেশের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। বাংলাদেশেও ইতোমধ্যে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে, যেটি সংক্রমনের অতন্ত বিপজ্জনক ধাপ। এ সময় আমাদের সাধারন জনগনকে সচেতনতার সাথে পরিপক্ষ আচরন করতে হবে, সরকারের দেওয়া নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় , আইন শৃংখলা বাহিনি, সরকারের দায়িত্বশীল প্রতিস্টান সমুহ ও সেবাদানকারি সংস্থাগুলো সমন্বিত কর্ম পরিকল্পনা প্রনয়ন করে একযোগে কাজ করতে হবে।
একথা হলপ করে বলা যায় মাননিয় প্রধানমন্ত্রির আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নাই । রাষ্ট্রের অবিভাবক হিসেবে তিনি তাঁর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন এবং সেই অনুযায়ী কাজও শুরু হয়েছে। করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি লক্ডাউনে ভুক্তভোগী গরীব, অসহায় ও ক্ষুধার্ত মানুষকে ত্রান বিতরনের কাজ ও চলমান আছে এবং রাখতে হবে। কিন্ত দূঃখের বিষয় সারকারি দলে ঘাপটি মেরে বসে থাকা কিছু সুবিদাভোগী অসুর গরিবের এই ত্রান নিয়ে নয় ছয় করে প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত পরিশ্রম ও অর্জন নষ্ট করে দিচ্ছে।
মাননিয় প্রধানমন্ত্রী আপনি এদেশের গরিব দুঃখী মেহনতি মানুষের আশার বাতিঘর, আখাংকা পুরনের শেষ আশ্রয়স্তল। গুটিকয়েক তথাকথিত জনপ্রতিনিধি ও নামধারি দলিয় সুবিদাভোগী ভুইফোড়ঁ লোকের কারনে দেশ ও সরকারের যাবতীয় অর্জন ধূলিসাৎ হতে দেয়া যায় না। আপনার দৃঢ়তা ও সাহসী পদক্ষেপ অতিতে এদেশ ও জাতিকে ভয়ংকর বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেছে। জনগন এসব দুষ্কৃতকারি ত্রানদস্যুদের বিরুদ্ধে আপনার আরো শক্ত ও কঠোর অবস্থান দেখতে চায়।।
এম হাবিবুর রহমান
চীফ এঢিটর