ঈদের আগেই দেশের গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন মহাসড়কের দ্বিতীয় মেঘনা ও গোমতী সেতু চালু হওয়ায় খুশি এ পথের যাত্রী ও চালকরা। আর প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই মহাসড়কের ভ্রমণ আগের তুলনায় অনেকটাই কম সময়ে করা যাবে। এতে স্বস্তিদায়ক হবে এ পথের যাত্রা।
কাঁচপুর মেঘনা ও গোমতী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের আবাসিক প্রকৌশলী শেখ জহির উদ্দিন বলেন, এই সড়ক চার লেনের সড়ক। কিন্তু দুইটি সেতুতে ছিল সিঙ্গেল লেন। এই ব্রিজ দুইটি চালুর পর আর ভোগান্তি থাকবে না।
জাপানি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা ও সততায় বরাদ্দ করা টাকার মধ্যে সাশ্রয় করা সম্ভব হয়েছে ৭০০ কোটি টাকা। মহাসড়কে যাতায়াত করা যাত্রীরা দীর্ঘ সময়ের যানজট থেকে রেহাই পাবেন এমন প্রত্যাশায় খুশি।
সাধারণ যাত্রীরা জানান, ব্রিজের যানজট কুমিল্লার ইলিয়টগঞ্জ পর্যন্ত চলে যায়। এখন ব্রিজ খুলের দেওয়ার পর আর যানজট থাকবে না।
আর এই মহাসড়কের প্রতিদিন যানবাহন চালান চালকরা। তারা বলছেন, নতুন সেতুগুলো ব্যবহারে কম সময় লাগবে যাতায়াতে।