ঘূর্ণিঝড় আম্পানে সাতক্ষীরা, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, ভোলা, সন্দ্বীপ ও বরগুনায় সাতজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
জেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে জানা যায়,
সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরায় বুধবার রাতে সদরে গাছচাপা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়। সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি আসাদুজ্জামান জানান, ঝড়ের মধ্যে আম কুড়াতে গিয়ে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে। তবে তার নাম পরিচয় জানা যায়নি।
পটুয়াখালী
পটুয়াখালীতে গাছচাপা পড়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
পিরোজপুর
পিরোজপুরে বুধবার সন্ধ্যায় ঝড়বৃষ্টির মধ্যে দেয়াল চাপা পড়ে শাহজাহান মোল্লা (৫৫) নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় এ ঘটনা বলে জানায় পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া থানার ওসি মো. মাসুদুজ্জামান।
ভোলা
ভোলায় বুধবার ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই চরফ্যাশনে ঝড়ো বাতাসে গাছ ভেঙে পড়ে ছিদ্দিক ফকির নামের ৭০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়। দক্ষিণ আইচা থানার ওসি হারুন অর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বরগুনা
মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার আশ্রয়কেন্দ্র যাওয়ার পথে এক ব্যবসায়ী ‘অসুস্থ হয়ে’ মারা যান। বরগুনা সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুমা আক্তার জানান, প্রয়াত শহীদুল ইসলাম (৬৪) উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন। শহীদুল আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন।
সন্দ্বীপ
সন্দ্বীপে জোয়ারের পানিতে ডুবে সালাউদ্দিন (১৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।সন্দ্বীপ থানার পরিদর্শক তদন্ত মো. সোলাইমান জানান, উপকূলে ঘাস কাটতে গিয়ে ওই যুবক জোয়ারের পানিতে পড়ে যান। পরে স্থানীয়রা তার মরদেহ উদ্ধার করে।আর টি ভি