আজিজুর রহমান প্রিন্স, টরন্টো, কানাডাঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসরাইলের স্বিকৃতি প্রত্যাখান করেছিলেন ফিলিস্তানি ইস্যুতে। আজও বাংলাদেশের পাস্পোর্টে ইসরাইলে ভ্রমন নিষিদ্ধ। বিশ্বের দরিদ্রতম দেশ হয়েও প্রয়োজনেও আপোষ করেননি বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাও বায়তুল আকসা মসজীদে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানিয়েছেন তীব্র ভাষায়। দখলকৃত প্যলেষ্টাইনি জমী উদ্ধারের জন্য বিশ্ব নেতাদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। দেশে যারা মানবতা আর ইসলামের নামে হুঙ্কার দেন তাদের মূখে জোরালো প্রতিবাদ নেই।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জ্যো বাইডেন ইসরাইলের সমর্থনে যে বিবৃতি দিয়েছেন তা বিরুপ প্রতিক্রিয়া হয়েছে খোদ আমেরিকাতেই। ইরান, তুরষ্ক উঃ কোরিয়া সহ বিশ্বের অনেক দেশ ইসরাইলি হামলার প্রতিবাদে সংগঠিত হচ্ছে। চীন ক্ষোভ জানিয়েছে অগ্রাসনের বিরুদ্ধে। ইসরাইল বিরোধী ঐক্য গড়ে উঠেছে বিশ্বজুড়ে। মাহামুদ আব্বাস হুশিয়ারি দিয়েছেন ” আমরা জন্মভুমির দাবী ছাড়বোনা”। হামাস বলেছে ৬ মাস যূদ্ধ করার রসদ রয়েছে তাদের কাছে। লেবানন, সিরিয়া ইতিমধ্যেই যূদ্ধে জড়িয়ে গেছে। এই প্রতিবাদ ভিন্ন রকম মনে হচ্ছে। আমেরিকা কাউকে সমর্থন দিলে তার শত্রুর অভাব হয়না। আমেরিকার কুটনীতিও জয়ী হয়নি কোথায়ও। বিশ্ব মতামত বদল হলে আমেরিকার সুর বদলাতে সময় লাগেনা।
বিশ্ব পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নিবে বোঝা যাচ্ছেনা। তবে যুদ্ধাং অবস্থা চলছে মধ্যপ্রাচ্যে। সৌদি আরব ইসরাইল ইস্যুতে সব সময়ই কৌশলি। এবার মনে হয় কিছুটা বদল হয়েছে কারন জনমত প্যলেষ্টাইনের পক্ষে। বায়তুল আকসা মসজীদ রক্ষার দায়িত্ব শুধু প্যলেষ্টাইনের নয় সমগ্র মুসলিম উম্মার। মুসলিম উম্মা জাগ্রত হলে ইসরাইলের ম্যপ বদলে যাবে।