বিশ্বের সবচেয়ে বড় আশ্রয়ণকেন্দ্র শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্প আগামীকাল ২৩ জুলাই কক্সবাজারে ৬০০ পরিবারের মাঝে ফ্ল্যাট হস্তান্তর করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
– প্রথম পর্যায়ে নির্মিত হয়েছে ১৯টি ভবন
– প্রতিটি ভবন ৫ তলা
– মোট নির্মিত হবে ১৩৯ টি ভবন
– মোট পুনর্বাসিত করা হবে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার পরিবার
পুনর্বাসিত এলাকায় স্কুল, কলেজ, মসজিদ-মাদরাসাসহ সবই থাকবে। আশ্রয়ণের ভবনের নাম দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিক আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় এ প্রকল্পে নির্মিত ২০টি অত্যাধুনিক ভবনের নামকরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন জানান, কক্সবাজারের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর দুর্বলতা অন্য রকম। এটিও এর একটি প্রমাণ। প্রধানমন্ত্রী নিজে ভবনের নামগুলো রেখেছেন। ভবনের নামগুলো হচ্ছে- ১) সাম্পান, ২) কোরাল, ৩) রজনীগন্ধা, ৪) গন্ধরাজ, ৫) হাসনাহেনা, ৬) কামিনী, ৭) গুলমোহর, ৮) গোলাপ, ৯) সোনালী, ১০) নীলাম্বরী, ১১) ঝিনুক, ১২) কেওড়া, ১৩) মুক্তা, ১৪) প্রবাল, ১৫) সোপান, ১৬) মনখালী, ১৭) শনখালী, ১৮) দোলনচাঁপা , ১৯) ইনানী ও ২০) বাঁকখালী।
১৯৯১ সালে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের পর ভিটে মাটি হারানো মানুষদের বসবাস কক্সবাজার সদরের এয়ারপোর্ট সংলগ্ন কুতুবদিয়া পাড়ায়। দুর্যোগ থেকে বাঁচতে জায়গাটিতে আশ্রয় নিলেও দুর্ভোগ এখনো নিত্যসঙ্গী এসব মানুষের। নবনির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্পে নিজেদের স্থায়ী ঠাঁই হওয়ার খবরে নতুন স্বপ্ন দেখছেন বাস্তুহারা ভুক্তভোগীরা। তারা বলেন, এখানে পানির মধ্য থাকি। ওখানে গেলে আমাদের অনেক সুবিধা হবে। অনেক সুবিধা পাবো।