সারা বিশ্বের অপার বিস্ময়ের নাম শেখ হাসিনা। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জেষ্ঠ্যকন্যা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের চারবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। মমতাময়ী এবং মানবকল্যাণে ব্রতী এক অনন্য দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাষ্ট্রনায়ক তিনি। অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা, মেধা, বিচক্ষণতা, আত্মপ্রত্যয় ও দূরদর্শিতার কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনা এখন বিশ্বনেত্রী।
মানুষ বেঁচে থাকে তার কর্মের মাধ্যমে-বয়সের বিচারে নয়। নশ্বর এ পৃথিবী থেকে সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে। কর্মের গুণে কাউকে মানুষ মনে রাখবে, কেউ হারিয়ে যাবে মারা যাবার সাথে সাথেই। শেখ হাসিনা এমনই একজন মানুষ যার কর্মই তাঁকে অমরত্ব দান করবে। মায়ানমারের সামরিক বাহিনী কর্তৃক নির্যাতিত এবং নিজ মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা মুসলমানদের আশ্রয় দিয়ে মায়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন শেখ হাসিনা। সে সময় জাতিসংঘের মহাসচিব বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে’।
মমতাময়ী মায়ের মত নিজের আঁচলে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মুসলমানদের আশ্রয় দেওয়ার কারণেই ব্রিটিশ মিডিয়া শেখ হাসিনাকে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি (Mother of Humanity)’ মানবতার মা হিসেবে বর্ণনা করেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক পত্রিকা খালিজ টাইমস ‘প্রাচ্যের নতুন তারকা’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে ইন্ডিয়া টুডে তাদের দীর্ঘ এক প্রতিবেদনে লিখেছে, ‘শেখ হাসিনার হ্রদয় বঙ্গোপসাগরের চেয়েও বিশাল, যেখানে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ে কার্পণ্য নেই’ এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান শেখ হাসিনাকে ‘বিরল মানবতাবাদী নেতা’ হিসেবে অভিহিত করেন।
২০১৬ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল সান্তোস শেখ হাসিনাকে ‘বিশ্বমানবতার বিবেক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ভারতীয় আরেক নোবেলজয়ী কৈলাস সত্যার্থী শেখ হাসিনাকে ‘বিশ্বমানবতার আলোকবর্তিকা’ হিসেবে তুলনা করেছেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ বলেন, ‘বাবার মতোই বিশাল হৃদয় তাঁর।’
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নিউজ এজেন্সি ‘দি ইন্টার প্রেস সার্ভিস (আইপিএস) এবং নিউইয়র্ক, জুরিখ ও হংকং ভিত্তিক তিনটি অলাভজনক ফাউন্ডেশনের নেটওয়ার্ক গ্লোবাল হোপ কোয়ালিশন ২০১৮ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি ও তার মানবিকতার জন্য ‘আইপিএস ইন্টারন্যাশনাল এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ ২০১৮ এবং ‘স্পেশাল ডিসটিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশিপ’এ দুটি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে।
শান্তি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আন্তর্জাতিক মানবিক উন্নয়ন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি এবং উন্নয়নে অনন্য অবদানের জন্য চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবেন তিনি। বিশ্বশান্তির অগ্রদূত শেখ হাসিনা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি সমৃদ্ধির পথে তাঁর অবদানের জন্য তিনি বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে শেখ হাসিনা দুটি পুরস্কারে ভূষিত হন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সক্রিয় ও দৃশ্যমান ভূমিকা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ ও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে যুগান্তকারী উদ্যোগের জন্য ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার’।
ক্ষুদ্র আয়তনের জনবহুল একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও শেখ হাসিনার দুরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সারা বিশ্বের নিকট প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহার এবং দারিদ্র দূরীকরণে তার ভূমিকা, বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তন প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন নিয়ে নবম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ জেফ্রি স্যাক্স বলেছেন, ‘পৃথিবীর দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের অগ্রগতি বিশ্লেষণ করি, যা প্রতি বছর জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক করে থাকে, ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অগ্রগতিতে বিশ্বে প্রথম হয়েছে’।
এ বছর, ২০২১ সাল, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় `SDG`s Progress Award` এ ভূষিত হয়েছেন বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর্থ ইনস্টিটিউট, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল মাস্টার্স অফ ডেভেলপমেন্ট প্র্যাকটিস এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক শেখ হাসিনাকে ‘ক্রাউন জুয়েল’ আখ্যায়িত করেছে।
স্বাধীনতার পর আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরী কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে ব্যঙ্গোক্তি করেছিল। দূরদর্শী ভিশনারী নেতৃত্বের যাদুকরি স্পর্শে সে সময়ের ব্যঙ্গোক্তিকে মিথ্যা প্রমান করে বাংলাদেশকে আজ বিশ্বের উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ এ পরিনত করেছেন শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (WFP) ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনাকে সম্মানজনক ‘সেরেস’ (CERES) মেডেল প্রদান করে।
শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতার কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে আসীন হয়েছে। বিশ্বের বড় বড় পরাশক্তির শত বাধার মুখে সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা নদীর বুকে পাঁচ কিলোমিটারের অধিক দীর্ঘ সেতু আজ দৃশ্যমান বাস্তবতা। ২০২০ সালে বৈশ্বিক মহামারি করোনা সংকটকালে ‘খাদ্যসংকট’ হবে বলে ডব্লিউএফপির ভবিষ্যত বানি ভুল প্রমাণিত করে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছেন, ‘করোনা ও বন্যা যাই হোক না কেন, বাংলাদেশে খাদ্য সংকট হবে না’। প্রকৃত পক্ষে তাই হয়েছে ।
সারাবিশ্বে প্রান্তিক, দরিদ্র ও বিপর্যস্ত মানুষের কণ্ঠস্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন শেখ হাসিনা, তিনি পরিণত হয়েছেন হতদরিদ্র, বঞ্চিত মানুষের একক নেতায়। আর এভাবেই নিজেকে বিশ্ব নেতা হিসেবে আলোকিত করেছেন। জঙ্গিদমনে শেখ হাসিনার গৃহীত পদক্ষেপ ‘জিরো টলারেন্স‘ নীতি সারাবিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা আজ জাতিসংঘ তথা বিশ্ব পরিমণ্ডলে শান্তি ও ন্যায়ের এক মূর্তপ্রতীক। ত্যাগ, দয়া-মায়া, ক্ষমা ও সাহসের মহিমায় শেখ হাসিনা আজ বিশ্বের এক অপার বিস্ময়।
শেখ হাসিনার সঠিক নির্দেশনায় এবং মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়। কৃষিজমি কমতে থাকা, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বন্যা, খরা, লবণাক্ততা ও বৈরী প্রকৃতি ইত্যাদির মধ্যেও খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উদাহরণ। ধান, গম ও ভুট্টা বিশ্বের গড় উৎপাদনকে পেছনে ফেলে ক্রমেই এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সবজি উৎপাদনে তৃতীয় আর চাল ও মাছ উৎপাদনে এখন বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে। বন্যা, খরা, লবণাক্ততা ও দুর্যোগ সহিষ্ণু শস্যের জাত উদ্ভাবনেও শীর্ষে বাংলাদেশের নাম।
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি ও গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি করে নিজের রাজনৈতিক প্রজ্ঞার বাস্তবস্মমত প্রকাশ ঘটান শেখ হাসিনা। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির জন্য ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো তাকে ‘হুপে-বোয়ানি’ শান্তি পুরস্কার দেয়। তারই নেতৃত্বে বাঙালি জাতির আবেগ জড়ানো একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গৌরব অর্জন করেছে। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীকে সহায়তা ও নারীকল্যাণ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাসহ অনেক কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছেন যা শেখ হাসিনাকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এনে দিয়েছে।
নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ইতিমধ্যে শেখ হাসিনা ‘গ্লে`বাল উইমেন্স লিডারশিপ’, ‘প্ল্যানেট ফিফটি ফিফটি চ্যাম্পিয়ন’, এবং ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ’ সহ নানাবিধ আন্তর্জাতিক সম্মান অর্জন করেছেন। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে শেখ হাসিনাকে ‘লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করেছে ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান উইমেন।
২০১৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ‘গ্লোবাল সামিট অব ওমেন’ বাংলাদেশে নারী শিক্ষা ও উদ্যোক্তা তৈরিতে অসামান্য নেতৃত্বদানের জন্য শেখ হাসিনাকে “গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ এওয়ার্ড ” প্রদান করেন।
বাংলাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও গণতন্ত্র প্রসারে অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ফাউন্ডেশন, নরওয়ে `গান্ধী পদক` প্রদান করেন। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আন্তর্জাতিক একাডেমিক কমিউনিটি ও যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম এবং ভারতের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় আইন, সাহিত্য, লিবারেল আর্টস এবং মানবিক বিষয়ে তাঁকে অসংখ্য সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করেছে।
রাষ্ট্র পরিচালনায় শেখ হাসিনার দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং সাফল্যের জন্য আন্তর্জতিকভাবে তিনি আরও অনেক সম্মানসূচক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। বর্তমানে শেখ হাসিনা শুধু জাতীয় নেতাই নন, তিনি আজ তৃতীয় বিশ্বের একজন বিচক্ষণ বিশ্বনেতা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন। অসাম্প্রদায়িকতা, উদার প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক বিজ্ঞানমনস্ক জীবন দৃষ্টি তাঁকে এক আধুনিক, অগ্রসর রাষ্ট্রনায়ক করে তুলেছে। একবিংশ শতাব্দির অভিযাত্রায় তিনি দিন পরিবর্তন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার কাণ্ডারি। এ অভিযাত্রায় তিনি বাঙালির জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এবং ভরসাস্থল।
বাংলাদেশের পরম সৌভাগ্য যে, এমনি একজন মহিয়সী নারী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আমরা গর্বিত। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ ও বাঙালী জাতির সম্মান বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
গোপালগঞ্জ জেলার বুকে বহমান মধুমতি নদীর তীরে অবস্থিত টুঙ্গিপাড়ায় ১৯৪৭ সালে জন্ম নিয়েছিল শেখ হাসিনা। ইরাক থেকে এই উপমহাদেশে ইসলাম ধর্ম প্রচার করার জন্য আসা শেখ আব্দুল আউয়াল এর বংশধর শেখ হাসিনা। এমনি শত গুণে গুণান্বিত একজন শেখ হাসিনা শতবর্ষে একবারই জন্ম নেয়।
ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী ও কলামিস্ট, ঢাকা, বাংলাদেশ।